আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারতের রিল্যায়েন্স গ্রুপের চেয়ারম্যান মুকেশ আম্বানি। বড় বড় ধনকুবেরদের তালিকায় বরাবরই রয়েছে তার নাম।ফোর্বসের বিচারে ভারতের শীর্ষ ধনকুবের তিনি।তবে এবার বিশ্বের ৩৫ জন ধনকুবেরের তালিকায় আরও শীর্ষে উঠে এসেছেন মুকেশ আম্বানি। ১০ হাজার কোটি ডলার ছুঁতে চলেছে তার মোট সম্পত্তির পরিমাণ।গত ৩ সেপ্টেম্বর রিল্যায়েন্স গ্রুপের শেয়ার দর বেড়ে ৩৭০ কোটি ডলার মুনাফা হয়। তাতে ভর করে নতুন চূড়ায় উঠেছেন মুকেশ আম্বানি।অর্থনৈতিক সংস্থা ব্লুমবার্গের তালিকায় দ্বাদশ স্থান করে নিয়েছেন তিনি। বর্তমানে মুকেশ আম্বানির মোট সম্পত্তির পরিমাণ ৯ হাজার ২৬০ কোটি ডলার, ভারতীয় মুদ্রায় যা প্রায় ৬ লাখ ৭৭ হাজার কোটি রূপি।তালিকায় ২০ হাজার ৭০ কোটি ডলার সম্পত্তি নিয়ে শীর্ষে রয়েছেন অ্যামাজন কর্তা জেফ বেজোস।মুকেশ আম্বানির প্রতিষ্ঠান কিছুদিন আগে পরিবেশ দূষণ মুক্ত ব্যবসায় ৬০ হাজার কোটি রূপি বিনিয়োগের সিদ্ধান্ত নেয়। এ প্রকল্পের আওতায় গুজরাতের জামনগরে আগামী তিন বছর চারটি গিগাওয়াট ফ্যাক্টরি তৈরির কাজ চলবে। এসব কারখানায় ২০৩০ সালের মধ্যে ১০০ গিগাওয়াট সৌরশক্তি উৎপাদনের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।রিল্যায়েন্স গ্রুপের প্রতিষ্ঠাতা ধিরুভাই আম্বানি। মুকেশ আম্বানি তার বড় ছেলে। তিনি মুম্বাই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কেমিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিংয়ে স্নাতক শেষে যুক্তরাষ্ট্রের স্টানফোর্ড থেকে এমবিএ করেছেন। ১৯৮০ সালে পড়াশোনা শেষ করার পর মুকেশ আম্বানি দেশে ফিরেন। বাবার নির্দেশে একটি পলেস্টার কারখানার দায়িত্ব দেন তিনি।তার নেতৃত্বগুণে রিল্যায়েন্স গ্রুপের ব্যবসা উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পায়। পরবর্তীতে রিলায়েন্স পেট্রোকেমিক্যাল, পেট্রোলিয়াম পরিশুদ্ধকরণ, টেলিকমিউনিকেশন, মিডিয়া, তেল ও গ্যাস অনুসন্ধানসহ বিভিন্ন খাতে নিজেদের সম্প্রসারিত করে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।