সিলেট প্রতিনিধি : করোনার শুরু থেকে এত মৃত্যু কখনো দেখেনি সিলেট। মৃত্যু যেন আশঙ্কাজনক হারে বেড়েই চলেছে।পবিত্র ঈদুল আজহার পর ৫ দিন পর সিলেটের পরিস্থিতি যেন ক্রমশ; ভয়াবহ আকার ধারণ করছে। গত ২৪ ঘণ্টায় সিলেটে ১৪ জনের মৃত্যু হয়েছে। আক্রান্ত হয়েছে ৫৬৪ জন।সোমবার (২৬ জুলাই) স্বাস্থ্য অধিদপ্তর সিলেট বিভাগীয় পরিচালক ডা. হিমাংশু লাল রায় স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য নিশ্চিত হওয়া গেছে। অধিদপ্তরের তথ্যমতে, নতুন করে মারা যাওয়া ১৪ জনের ১০ জনই সিলেট জেলার, ৩ জন সুনামগঞ্জের ও একজন হবিগঞ্জ জেলার বাসিন্দা। এছাড়া আক্রান্ত ৫৬৪ জনের ২০৮ জন সিলেট জেলার, সুনামগঞ্জের ১০৭ জন, হবিগঞ্জের ১৪৬ জন, মৌলভীবাজারের ৬২ জন। এছাড়া ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন সিলেটের বিভিন্ন জেলার আরো ৪১ জনের করোনা শনাক্ত হয়। সংশ্লিষ্টরা জানান, এরআগে একদিনে সর্বোচ্চ ১২ জন পর্যন্ত মারা গেছেন। কিন্তু ১৪ জনের মৃত্যুর রেকর্ড এটাই প্রথম। আর পবিত্র ঈদুল আজহার পর গত রোববার (২৫ জুলাই) একদিনে সর্বোচ্চ ১০ জনের মৃত্যু হয়। কিন্তু এবার সব রেকর্ডকে ছিন্ন করেছে গত ২৪ ঘণ্টার রেকর্ড।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের তথ্যানুযায়ী, গত বছরের মার্চ থেকে বিভাগে মোট ৩৬ হাজার ২১০ জন করোনা আক্রান্ত হন। এরমধ্যে সুস্থ হয়েছেন ২৮ হাজার ৮৪৩ জন এবং মৃত্যু হয়েছে ৬৩১ জনের। মারা যাওয়াদের মধ্যে সর্বাধিক সিলেট জেলার ৫০১ জন, সুনামগঞ্জের ৪৭, হবিগঞ্জে ২৯ ও মৌলভীবাজারের ৫৩ জনের মৃত্যু হয়। এছাড়া ওসমানী মেডিক্যাল কলেজ হাপসাতালে আরো একজন করোনায় মারা যান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।