চট্টগ্রাম: পটিয়ার শিকলবাহা কালারপুল সেতুর ৩টি গার্ডার ধসে পড়েছে। পিলারের ওপর গার্ডারগুলো স্থাপনের সময় ক্রেনের তার ছিঁড়ে এ ঘটনা ঘটে। শুক্রবার (২৫ জুন) সন্ধ্যা ৭টার দিকে দুর্ঘটনায় সেতুর কাজে নিয়োজিত ৩ কর্মচারী আহত হয়েছেন। আহতরা হলেন- মোহাম্মদ রবিউল (৩০), মোহাম্মদ মফিজ (২৮) ও ফেরদৌস (৪০)। তাদের উদ্ধার করে চমেক হাসপাতালে নিয়ে গেছেন স্থানীয়রা।
কোলাগাঁও ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান আহমদ নুর জানান, শিকলবাহা খালে নির্মাণাধীন সেতুতে গার্ডার বসানোর সময় ৩টি ধসে পড়ে। এতে ৩ শ্রমিক আহত হয়েছেন। তারা চিকিৎসাধীন। সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) দোহাজারীর নির্বাহী প্রকৌশলী সুমন সিংহ বলেন, সেতুর কাজ প্রায় শেষ। তিনটি গার্ডার ধসে পড়ার খবর পেয়েছি। জানা গেছে, ১৯৯৫ সালে সড়ক ও জনপথ বিভাগ (সওজ) শিকলবাহা খালের ওপর কালারপুল বেইলি সেতু নির্মাণ করে। সেতুটির দৈর্ঘ্য ছিল ৫৭০ ফুট ও প্রস্থ ১২ ফুট। ২০০৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পণ্যবাহী বার্জের আঘাতে সেতুটির একাংশ বিধ্বস্ত হয়। ২০১৩ সালে ৪ কোটি টাকা ব্যয়ে সেতুটি সংস্কার করা হয়। ২০১৪ সালে এটি উদ্বোধন করেন সড়ক ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের। দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের প্রয়াত সভাপতি আখতারুজ্জামান চৌধুরী বাবুর নামে সেতুটির নামকরণ করা হয়। পটিয়ার কোলাগাঁও ও কর্ণফুলী উপজেলার শিকলবাহা ইউনিয়ন সীমান্তে এ সেতু। বর্তমানে সওজ বিভাগের অধীনে প্রায় ২৯ কোটি টাকা ব্যয়ে গার্ডার সেতু নির্মাণের কাজ চলছে। সেতুটির নির্মাণকাজ ছিল রানা বিল্ডার্স ও হাসান বিল্ডার্সের হাতে। তাদের কাছ থেকে কাজটি কিনে নেয় জাকির এন্টারপ্রাইজ নামের ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। চলতি জুন মাসে সেতুটি চালু করার কথা ছিল।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।