নিজস্ব প্রতিনিধি : ২০২১-২০২২ অর্থ বছরের প্রস্তাবিত বাজেট প্রণয়ন সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। অর্থ ও সংস্থান স্থায়ী কমিটির প্রারম্ভিক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।সোমবার (৩১ মে) দুপুর নগরভবনের সিটি হল সভাকক্ষে রাসিকের অর্থ ও সংস্থাপন স্থায়ী কমিটির আয়োজিত সভায় সভাপতিত্ব করেন কমিটির সভাপতি ও রাজশাহী সিটি মেয়র এ এইচ এম খায়রুজ্জামান লিটন।সভায় সিটি মেয়র লিটন বলেন, বর্তমান পরিষদ দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকে মহানগরীর উন্নয়নে ব্যাপক উন্নয়নে কাজ করে যাচ্ছে। করোনাকালীন এই সময়েও মহানগরীর উন্নয়ন থেমে নেই। দেশে করোনা সংক্রমণের আগ মুহূর্তে রাজশাহী মহানগরীর ব্যাপক উন্নয়নে প্রায় তিন হাজার কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। ইতোমধ্যে প্রায় দুইশ কোটি টাকা পাওয়া গেছে। আশা করছি, আগামী অর্থবছরে বেশি অর্থ পাওয়া যাবে। নাগরিক সেবার মান বৃদ্ধিসহ অবকাঠামো নির্মাণ কাজ অব্যাহত থাকবে। এর সুফল ভোগ করবে রাজশাহী মহানগরবাসী। করোনা সঙ্কটকালীন এ মুহূর্তে বাজেট প্রণয়নে রাসিকের সংশ্লিষ্ট সবাইকে ধন্যবাদ জানান সিটি মেয়র।সভায় ২০২০-২১ অর্থ বছরের বরাদ্দ, গত নয় মাসের প্রকৃত আয় ও চলতি অর্থ বছরের তিন মাসের সংশোধিত বরাদ্দ বিভিন্ন খাতে আয়ের খাতসমূহ পর্যালোচনা করা হয়েছে। বকেয়া সরকারি হোল্ডিং, হাল সরকারি হেল্ডিং, বকেয়া বেসরকারি হোল্ডিং, হাল বেসরকারি হোল্ডিং কর আদায়ে সংশ্লিষ্টদের আরও তৎপর হওয়ার নির্দেশনা প্রদান করেন রাসিক মেয়র।রাসিকের ২২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর আব্দুল হামিদ সরকার টেকনের সঞ্চালনায় সভায় স্বাগত বক্তব্য রাখেন কমিটির সদস্য সচিব ও বাজেট কাম হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা শফিকুল ইসলাম খান।সভায় বক্তব্য রাখেন রাসিকের প্যানেল মেয়র-১ ও ১২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর সরিফুল ইসলাম বাবু, ২১ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নিযাম উল আযীম, ২ নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর নজরুল ইসলাম, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ড. এবিএম শরীফ উদ্দিন বক্তব্য রাখেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।