• বেশি ভাজাপোড়া খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকুন। এগুলো বদহজম, বুক জ্বালাপোড়া অথবা ওজন বাড়াতে সাহায্য করে
• যেসব খাবারে অতিরিক্ত চিনি থাকে এগুলো খাবেন না
• সেহরি ও ইফতারের সময় অতিরিক্ত খাবার খাওয়া ঠিক নয়
• ইফতারে খেজুর, শরবত অথবা জুসের পাশাপাশি গ্লুকোজের শরবতও পান করতে পারেন
• সেহরিতে ভাত, রুটি, মসুর ডাল, শাকসবজি বেশি পরিমাণে খান। এ খাবারগুলো পাকস্থলীতে পরিপাক হতে অনেক সময় লাগে
• ইফতার ও সেহরির মাঝে রাতে প্রচুর পানি পান করুন
• বাজারে এখন তরমুজ-জামরুলসহ নানা ফল পাওয়া যাচ্ছে চেষ্টা করুন প্রতিদিনের ইফতারে কয়েক ধরনের ফল রাখতে
• রাতের খাবারে ভুনা মাংস, পোলাও জাতীয় খাবার রোজা রেখে না খাওয়াই ভালো, এগুলো খেলে বেশি পানির তেষ্টা পায়
• অতিরিক্ত চা ও কফি খাওয়া ঠিক নয়
• ঘরে তৈরি খাবারই স্বাস্থ্যসম্মত ও পুষ্টিকর
• অনেকেই ঘুম থেকে জেগে সেহরি খেতে চান না, সেহরি না খেয়ে রোজা রাখলে শরীর ক্লান্ত ও দুর্বল হয়ে যায়
• একটু কষ্ট হলেও সেহরি খেতে হবে।
এতক্ষণ আমরা রোজায় ক্লান্তিহীন থাকতে খাবারের কথা জানলাম। আরও কিছু বিষয় জেনে রাখা ভালো, রোদে বাইরে গেলে অবশ্যই ছাতা ব্যবহার করুন
দিনে দুইবার গোসল করুন, পাঁচ ওয়াক্ত নামাজের জন্য ওযু করা ছাড়াও বার বার ঠাণ্ডা পানিতে মুখ ও সাবান পানি দিয়ে হাত ধুয়ে নিন।
ডায়াবেটিস, উচ্চরক্তচাপ বা অন্য কোনো অসুখ থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে, রোজা রেখে নিয়মিত ওযুধ খাওয়ার সময় ঠিক করে নিন।
ওপরেরর বিষয়গুলো মেনে চুলন। সেই সঙ্গে আমরা মহামারি করোনাকালে রয়েছি, এটা মাথায় রেখে সব ধরনের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। সচেতন হয়ে সুস্থ ও ক্লান্তিহীনভাবে রোজা পালন করি।