স্পোর্টস ডেস্ক : ব্যাট হাতে ঝড় তোলার পর বল হাতেও গুরুত্বপূর্ণ দুটি উইকেট তুলে নিলেন মোহাম্মদ নবি। তার অলরাউন্ড নৈপুণ্যে ভর করেই দ্বিতীয় ম্যাচে জিম্বাবুয়েকে হারিয়ে সিরিজ জিতে নিল আফগানরা।সিরিজের দ্বিতীয় ম্যাচে শুক্রবার আবুধাবির শেখ আবু জায়েদ স্টেডিয়ামে ৪৫ রানে জিতেছে আফগানিস্তান। শুরুতে ব্যাট করে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৯৩ রান তুলেছিল আফগানরা। জবাবে ১৪৮ রান তুলতেই সব উইকেট হারিয়ে বসে জিম্বাবুয়ে।এই জয়ে এক ম্যাচ হাতে রেখেই ২-০ ব্যবধানে সিরিজ জিতে নিয়েছে আফগানরা।ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ওপেনার গুরবাজের (৯) উইকেট হারায় আফগানিস্তান। কিন্তু এরপর ১০২ রানের দারুণ এক জুটি গড়েন উসমান ঘানি এবং করিম জানাত। এর মধ্যে জানাত ৩৮ বলে ৩ চার ও ৪ ছক্কায় করেন ৫৩ রান। আর ৩৪ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৪৯ রান আসে উসমানের ব্যাট থেকে।আফগানিস্তানের বিশাল সংগ্রহ আসে শেষদিকে নবির ঝড়ে। ১৯তম ওভারে আউট হওয়ার আগে এই বিধ্বংসী অলরাউন্ডার মাত্র ১৫ বল খেলে করেন ৪০ রান। দুর্দান্ত এই ইনিংসটি ২ চার ও ৪ ছক্কায় সাজানো। এছাড়া শেষদিকে ৭ বলে ১৪ রান করে অপরাজিত থাকেন অধিনায়ক আসগর আফগান এবং ৫ বলে অপরাজিত ৯ রান আসে রশিদ খানের ব্যাট থেকে।বল হাতে ২ উইকেট নিয়েছেন জিম্বাবুয়ের বোলার মুজারাবানি। এছাড়া এনগারাভা, তিরিপানো এবং বুর্ল নিয়েছেন ১টি করে উইকেট।জবাবে স্কোর বোর্ডে কোনো রান যোগ হওয়ার আগেই বিদায় নেন জিম্বাবুয়ের ওপেনার তিনাশে কামুনহুকামুই। এরপর ৫৬ রান তুলতেই আরও ৪ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। কিছুটা প্রতিরোধ গড়ার চেষ্টা করেছিলেন রায়ান বুর্ল (৪০) ও তিরিপানো (২৪)। কিন্তু তাদের সেই চেষ্টা সফল হয়নি। ১৭.১ ওভারেই গুটিয়ে যায় জিম্বাবুয়ে।বল হাতে ৩ উইকেট নিয়েছেন আফগান স্পিনার রশিদ খান। ২ উইকেট করে ঝুলিতে পুরেছেন নাভিন-উল-হক ও নবি। আর ১টি করে উইকেট গেছে আমির হামজা, ফরিদ মালিক ও করিম জানাতের দখলে। অর্থাৎ আফগানিস্তানের সব বোলারই উইকেটের দেখা পেয়েছেন।ম্যাচ সেরা নির্বাচিত হয়েছেন আফগানিস্তানের মোহাম্মদ নবি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।