ঢাকা: কিউলেক্স মশা নিধনে আগামী ৮ মার্চ থেকে বিশেষ সমন্বিত অভিযান তথা ক্রাশ প্রোগ্রামে যাচ্ছে ঢাকা উত্তর সিটি কর্পোরেশন (ডিএনসিসি)। শুক্রবার ব্যতীত এই অভিযান চলবে আগামী ১৬ মার্চ পর্যন্ত। মঙ্গলবার (২ মার্চ) রাজধানীর রাওয়া ক্লাবে ৫ম কর্পোরেশন সভায় এই তথ্য জানান ডিএনসিসি মেয়র আতিকুল ইসলাম। ডিএনসিসি মেয়র জানান, এই ক্রাশ প্রোগ্রামে ডিএনসিসির ১০টি অঞ্চলের সব মশক নিধন কর্মী এবং যান-যন্ত্রপাতি একটি অঞ্চলে নিয়ে একদিন করে মশক নিধন অভিযান পরিচালনা করা হবে।মেয়র বলেন, কিউলেক্স মশা নিধনে আমরা ‘ইনটেন্সিভলি’ কাজ করবো। মশক নিধনের পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতা অভিযানও পরিচালিত হবে। সমগ্র ঢাকা উত্তরকে আমরা সম্পূর্ণ ‘সুইপিং’করতে চাই।
তিনি কাউন্সিলরদের উদ্দেশে বলেন, মশক নিধন অভিযান চলাকালে আমি মাঠে থাকবো। আপনাদের প্রত্যেকেও মাঠে থাকতে হবে। আমাদের প্রত্যেককে সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। ডিএনসিসির ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা মনিটরিংয়ের কাজ করবেন। জিআইএস ম্যাপিং করা হচ্ছে। অত্যন্ত সুপরিকল্পিতভাবে এই অভিযান পরিচালিত হবে।প্রতিদিন সকাল ৬টা থেকে দুপুর ১২টা পর্যন্ত লার্ভিসাইডিং এবং বিকেল ৪টা থেকে সন্ধ্যা ৬টা পর্যন্ত এডাল্টিসাইডিং করা হবে। পাশাপাশি পরিচ্ছন্নতা অভিযানও চলবে। ডিএনসিসির স্বাস্থ্য বিভাগ, বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিভাগ ও প্রকৌশল বিভাগের সমন্বয়ে এই অভিযান পরিচালিত হবে।৮ মার্চ মিরপুর-২ অঞ্চল (অঞ্চল-২), ৯ মার্চ মিরপুর-১০ অঞ্চল (অঞ্চল-৪), ১০ মার্চ কারওয়ান বাজার অঞ্চল (অঞ্চল-৫), ১১ মার্চ মহাখালী অঞ্চল (অঞ্চল-৩), ১৩ মার্চ ভাটারা অঞ্চল (অঞ্চল ৯) ও সাতারকুল অঞ্চল (অঞ্চল-১০), ১৪ মার্চ উত্তরা অঞ্চল (অঞ্চল-১), ১৫ মার্চ দক্ষিণখান অঞ্চল (অঞ্চল-৭) ও উত্তর খান অঞ্চল (অঞ্চল-৮) এবং ১৬ মার্চ হরিরামপুর অঞ্চলে (অঞ্চল-৬) এই অভিযান পরিচালিত হবে বলে ডিএনসিসি সূত্রে জানানো হয়। সভায় অন্যান্যের মধ্যে ডিএনসিসির সব কাউন্সিলর ও ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।