বর্তমানে ওয়েব সিরিজ ‘অনামিকা’র শুটিংয়ে ব্যস্ত রয়েছেন বলিউড সেনসেশন সাবেক পর্নতারকা সানি লিওন। এই ছবির সেটেই গুন্ডাদের উৎপাতের অভিযোগ পাওয়া গেছে। ভারতীয় মিডিয়া জানায়, ছবির সেটে গুণ্ডাবাহিনী ঢুকে পরিচালকের কাছে ৩৮ লক্ষ রুপি দাবি করে। এমন কাণ্ডে আতঙ্কিত পরিচালক।জানা গেছে, ঘটনার সময় অবস্থা বেগতিক দেখে কোনওরকমে ভ্যানিটি ভ্যানে ঢুকে নিরাপদ আশ্রয় নেন সানি লিওন। ঘটনার জেরে সেদিনের জন্য শুটিং পর্যন্ত স্থগিত রাখতে হয়। এখানেই শেষ নয়, পরবর্তী সময়ে অন্যত্র শুটিংয়ের অনুমতি নিতে হয় পরিচালককে।
ভারতীয় গণমাধ্যম বলছে, যাদের গুণ্ডা বলা হচ্ছে, তারা হলেন খ্যাতনামা অ্যাকশন ডিরেক্টর আব্বাস আলি মঘুল-এর দলবল। ওরা সবাই ফাইটার অ্যাসোসিয়েশনের সঙ্গে যুক্ত। সর্বভারতীয় সংবাদমাধ্যমের প্রতিবেদন অনুসারে, হঠাৎ শুটিং সেটে এসে পরিচালক বিক্রম ভাটের কাছে ৩৮ লক্ষ রুপি দাবি করেন ওরা। মূলত, এর আগে অ্যাকশন ডিরেক্টর আব্বাস আলি মঘুল, পরিচালক বিক্রম ভাটের সঙ্গে আগে ৮টি প্রোজেক্টে কাজ করেছিলেন। তাঁর পারিশ্রমিক হিসাবেই এই টাকা চাওয়া হয়। ঘটনা প্রসঙ্গে পরিচালক বিক্রম ভাট জানান, আমি হতবাক হয়েছিলাম। ঠিক কী করা উচিত, বুঝতে পারছিলাম না। ’আমি প্রথম দেখি, সানি লিওন যেন নিরাপদে থাকেন। ওকে আমি ভ্যানিটিতে তুলে দিয়েছি। আমি আলি আব্বাসকে যে চেকগুলো দেবো, তার স্ন্যাপশটগুলি পাঠাতে বাধ্য করা হয়। এরপর ওই লোকজন চেক নিতে উদ্যত হয়। তবে এসব কাণ্ডর মধ্যেই দিনের আলো চলে যায় তাঁর আমি শুট শেষ করতে পারিনি।’
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।