নিজস্ব প্রতিবেদক : খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষককে চাকরি থেকে বরখাস্ত এবং দুই শিক্ষককে অপসারণ করার বৈধতা নিয়ে করা রিটে রুল জারি করেছেন হাইকোর্ট। একইসঙ্গে স্থিতাবস্থার আদেশ দিয়েছেন।মঙ্গলবার (০৯ ফেব্রুয়ারি) বিচারপতি মো. মজিবুর রহমান মিয়া ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার হাইকোর্ট বেঞ্চ এ আদেশ দেন।আবেদনের পক্ষে আইনজীবী ছিলেন ব্যারিস্টার জ্যোতির্ময় বড়ুয়া। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল নওরোজ এম রাসেল চৌধুরী।পরে জ্যোতির্ময় বড়ুয়া জানান, উচ্চ আদালত খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিগত ২৮ জানুয়ারির আদেশের বিরুদ্ধে রুল নিশি জারি করেছেন। একইসঙ্গে স্থিতাবস্থার আদেশ দিয়েছেন।এর আগে গত ৩১ জানুয়ারি ওই শিক্ষকদের বরখাস্ত ও অপসারণ প্রত্যাহার চেয়ে খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে আইনি নোটিশ পাঠানো হয়েছিলো। সেই নোটিশের জবাব না পেয়ে তারা এ রিট দায়ের করেন।ওই তিন শিক্ষককে ২৩ তারিখ অনুষ্ঠিত সিন্ডিকেট সভায় বরখাস্ত এবং অপসারণের সিদ্ধান্ত হয়। পরে ২৮ জানুয়ারি এ বিষয়ে চিঠি ইস্যু করেন রেজিস্ট্রার। ওই চিঠি প্রত্যাহার চেয়ে এ নোটিশ পাঠানো হয়।বরখাস্ত শিক্ষক হলেন—বাংলা ডিসিপ্লিনের সহকারী শিক্ষক মো. আবুল ফজল। যাদের অপসারণ করা হয়েছে তারা হলেন—ইতিহাস ও সভ্যতা ডিসিপ্লিনের প্রভাষক হৈমন্তী শুক্লা কাবেরী ও বাংলা ডিসিপ্লিনের প্রভাষক শাকিলা আলম।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।