ঢাকা: আল জাজিরার বিরুদ্ধে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া যায় কিনা সরকার ভেবে দেখবে বলে জানিয়েছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. একে আব্দুল মোমেন।বুধবার (৩ ফেব্রুয়ারি) পররাষ্ট্রমন্ত্রী সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে তিনি একথা জানান।পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী। তিনি এক প্রশ্নের উত্তরে বলেন, আল জাজিরার ক্ষমা চাওয়া উচিত। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা কখনোই বডিগার্ড নিয়োগ করেননি। তার দলের লোকেরাই তার বডিগার্ড।ড. মোমেন জানান, মিয়ানমারের সামরিক শাসন থাকলেও আমরা রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন নিয়ে আলোচনা চালিয়ে যাবো। আমরা এখনো রোহিঙ্গা সংকটে চীনের উপর আস্থা রাখছি।তিনি বলেন, চীনের মাধ্যমে মিয়ানমারের সঙ্গে যোগাযোগ রক্ষা করছে বাংলাদেশ। কারণ দেশটির সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ করা যাচ্ছে না। আর এক প্রশ্নের জবাবে পররাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, অনেকেই আশংকা করছে মিয়ানমারের বর্তমান পরিস্থিতিতে ওপার থেকে বাংলাদেশে আসতে পারে রোহিঙ্গারা। কিন্তু তাদের গ্রহণ করবে না বাংলাদেশ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।