বগুড়া: বগুড়ার সদর উপজেলায় মদপানে পাঁচজনের মৃত্যু হয়েছে। রোববার (৩১ জানুয়ারি) রাতে উপজেলার পুরান বগুড়া, ফুলবাড়ি ও কাটনারপাড়া এলাকায় এ ঘটনা ঘটে।
নিহতরা হলেন- পৌর সদর উপজেলার পুরান বগুড়া এলাকার লোকমানের ছেলে রাজমিস্ত্রি রমজান আলী (৪০) ও প্রেমনাথের ছেলর সুমন (৩৮), কাটনার পাড়া এলাকার হটু মিয়া ছেলে শ্রমিক সাজু মিয়া (৫৫) ও বাবুর্চি মোজাহার আলী (৭০)। এছাড়া ফুলবাড়ি সরকার পাড়া এলাকার আব্দুল জলিল (৬৫)।স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, শহরের তিনমাথা এলাকায় ঋষি পরিবারের ছেলে চঞ্চলের বিয়ের অনুষ্ঠান ছিল রোববার রাতে। সেই উপলক্ষে বিয়ে বাড়িতে আগত লোকজন পার্শ্ববর্তী এক হোমিও দোকান থেকে অ্যালকোহল কিনে পান করে। রাতে বাড়ি ফিরলে সুমন তার বাবা প্রেমনাথ ও চাচা রামনাথ এবং প্রতিবেশী রমজান অসুস্থ হয়ে পড়েন। ভোর রাতের দিকে তাদের বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হলে জরুরি বিভাগে কর্তব্যরত চিকিৎসক সুমনকে মৃত ঘোষণা করেন। মদপানে অসুস্থ দুই ভাই প্রেমনাথ ও রামনাথ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন রয়েছেন। এছাড়া রমজান স্থানীয় একটি ক্লিনিকে মারা যান।অপরদিকে, শহরের কালিতলা এলাকায় রোববারে রাতে অ্যালকোহল জাতীয় মদপান করেন সাজু, মোজাহার ও আব্দুল জলিল। রাতে বাড়ি ফিরলে অসুস্থ হয়ে তিনজনই মারা যান।বগুড়া পৌরসভার ৩নম্বর ওয়ার্ড কাউন্সিলর তরুণ কুমার চক্রবর্তী বলেন, তিনজনই কালিতলা বাজার এলাকায় অতিরিক্ত অ্যালকোহল পান করে অসুস্থ হয়ে বাড়িতেই মারা যান।বগুড়া সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) হুমাযুন কবীর বলেন, যারা মারা গেছেন প্রত্যেকের বাড়িতে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। তবে মৃত ব্যক্তিদের পরিবার থেকে বিষাক্ত মদপানে মারা যাওয়ার বিষযটি অস্বীকার করা হয়েছে। তারপরও বিষয়টি নিশ্চিত করতে অনুসন্ধান চালানো হচ্ছে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।