চট্টগ্রাম: করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে মাস্ক পরাসহ সচেতনতা বাড়াতে চট্টগ্রাম নগরে সাঁড়াশি অভিযান পরিচালনা করেছে চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসন। মঙ্গলবার (১৭ নভেম্বর) দিনভর পরিচালিত এই অভিযানে জেলা প্রশাসনের ৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নেতৃত্ব দেন।এর মধ্যে সকাল থেকে দুপুরে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মো. জিল্লুর রহমান চকবাজার এলাকায়, মো. আলী হাসান রিয়াজুদ্দিন বাজার এলাকায়, এস এম আলমগীর টেরিবাজার এলাকায় এবং মো. আশরাফুল আলম আগ্রাবাদ এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে নেতৃত্ব দেন।
অন্যদিকে বিকেল থেকে সন্ধ্যায় নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট গালিব চৌধুরী পতেঙ্গা এলাকায় এবং নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট মারজান হোসেন কাজীর দেউড়ি এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতে নেতৃত্ব দেন।চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট ড. বদিউল আলম জানান, করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে সচেতনতা সৃষ্টিসহ সবার মাস্ক পরা নিশ্চিত করতে ডিসি স্যারের নির্দেশে মঙ্গলবার নগরজুড়ে অভিযান পরিচালনা করে জেলা প্রশাসন। তিনি বলেন, মঙ্গলবার দিনভর ৬ জন নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট নগরের বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ এলাকায় পরিচালিত ভ্রাম্যমাণ আদালতের অভিযানে নেতৃত্ব দেন। এই সময় ৯০টি মামলায় ৪১ হাজার টাকা জরিমানা আদায় করা হয়।
অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বলেন, করোনা নিয়ে সচেতনতা বাড়াতে সিটি করপোরেশন এবং তথ্য অধিদফতরের সহায়তায় নগরের ৪টি প্রবেশপথ এবং ৬টি গুরুত্বপূর্ণ স্পটে স্বাস্থ্যবিধি সম্পর্কে সচেতনতামূলক মাইকিং করা হয়েছে। জেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে মাস্ক বিতরণ করেছি আমরা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।