‘এটা শুধু নিবন্ধন কার্যক্রমই নয়, এই কার্যক্রম নির্বাচনী ইশতেহারে বর্ণিত সচল ঢাকা গড়তে পরিকল্পনার প্রথম ধাপ। সুনির্দিষ্টভাবে অযান্ত্রিক যানবাহনগুলোকে নিবন্ধনের আওতায় এনে আমরা সুনির্দিষ্টভাবে তাদের সড়ক নির্ধারণ করে দেবো এবং চালকদেরকেও আমরা নিবন্ধনের আওতায় আনবো। এরই ফলে অযান্ত্রিক যানবাহনগুলো সুশৃঙ্খলভাবে যাতায়াত ব্যবস্থার আওতায় আসবে’।
সিটি নির্বাচনের ইশতেহার প্রসঙ্গ উল্লেখ করে মেয়র বলেন, আমার নির্বাচনী ইশতেহারে সচল ঢাকা গড়ার যে রূপরেখা আমি দিয়েছি, সে পরিকল্পনায় যেমন দ্রুতগতির যানবাহন থাকবে, আবার ধীরগতির অযান্ত্রিক যানবাহনও থাকবে বলে উল্লেখ করেছি। ঢাকায় দীর্ঘ তিন দশকেরও বেশি সময় রিকশা ও অযান্ত্রিক যানবাহনের কোন নিবন্ধন দেয়নি। কিন্তু তাই বলে কি ঢাকায় রিকশা চলে না? এরপরেও বাস্তবতা হলো ঢাকায় রিকশা চলে এবং সেগুলো সবই অবৈধ। নিবন্ধনের আওতায় আনা মানে হচ্ছে অযান্ত্রিক যানবাহনকে নিয়ন্ত্রণের আওতায় আনা। আমরা এই কার্যক্রমের মাধ্যমে সুনির্দিষ্ট সংখ্যক রিকশা-ভ্যান তথা অযান্ত্রিক যানবাহনকে নিবন্ধন দেবো। ডিএসসিসির প্রধান রাজস্ব কর্মকর্তা আরিফুল হকের সঞ্চালনায় সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা এবিএম আমিন উল্লাহ নূরী, প্রধান বর্জ্য ব্যবস্থাপনা কর্মকর্তা এয়ার কমডোর মো. বদরুল আমিন, প্রধান স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ব্রিগেডিয়ার জেনারেল (ডা.) শরীফ আহমেদ, প্রধান প্রকৌশলী রেজাউর রহমান, ডিএসসিসি সচিব আকরামুজ্জামান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা এবং কর্পোরেশনের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।