বিসিবিতে রোববার ক্রীড়া উপদেষ্টা এসেছিলেন প্রধান উপদেষ্টার দেওয়া পরামর্শগুলো নিয়ে প্রেজেন্টেশন দেখতে। এ নিয়ে আবারও ড. ইউনূসের দলের সঙ্গে বসবেন বলেও জানান ফারুক। এরপরই চূড়ান্ত হবে বিপিএল কীভাবে আরও জাঁকজমক করা যায় ওই প্রস্তুতি।ফারুক বলেন, ‘এ ব্যাপারে আজকে একটা প্রেজেন্টেশন দিয়েছি। আপনারা জেনে অবাক হবেন, একটি টুর্নামেন্টে কত জিনিস ইনজেক্ট করা যায়। তবে এটাও বলব যে আমাদের এই মেয়াদে হয়তো এটা প্রথম, কিন্তু অত্যন্ত চমৎকার কিছু আইডিয়া আছে যেগুলো আমরা চেষ্টা করব বাস্তবায়ন করার। ’
‘এটা এখান থেকে উত্তোরত্তর আরও উন্নতি করবে দিন দিন। তবে অবশ্যই আপনারা নতুন কিছু দেখতে পাবেন এই বিপিএলে যেটাতে দর্শক, মিডিয়া সবাই সম্পৃক্ততা অনুভব করবে টুর্নামেন্ট নিয়ে। এ ব্যাপারে দীর্ঘক্ষণ আলাপ করেছি। ’ পৃথিবীর বিভিন্ন অঞ্চলেই ক্রীড়া ইভেন্ট নিয়ে কাজ করার অভিজ্ঞতা রয়েছে ড. ইউনূসের। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের দায়িত্ব নেওয়ার আগেও প্যারিস অলিম্পিক বাস্তবায়নের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন তিনি। এসব ভাবনায় রেখেই তার পরামর্শ নেওয়া হয়েছে বলে জানান ক্রীড়া উপদেষ্টা।
আসিফ মাহমুদ বলেন, ‘বিসিবিই এখানে বড় পার্টটা রাখবে। আমার মনে হয়েছিল যেহেতু মাননীয় প্রধান উপদেষ্টা ডক্টর মুহাম্মদ ইউনূস স্যার তিনি অলিম্পিকের মতো ইভেন্টের ডিজাইনে ইনপুট দেন। তিনি এখানে আসার আগেও যে অলিম্পিক হয়েছে সেটার ডিজাইনে একটা বড় ইনপুট দিয়েছেন। ’ ‘এরকম একটা টুর্নামেন্টে তার সে অভিজ্ঞতা ও রিসোসর্টা যদি ব্যবহার না করি, তাহলে এটা আমাদের জন্য দুর্ভাগ্যজনক হবে। সে জায়গা থেকে আমি বিপিএল আয়োজক দল যারা আছে তাদের সঙ্গে একটু সময় দিতে স্যারকে অনুরোধ করেছিলাম। ’