নিউজ ডেস্ক : সপ্তাহের শেষ কার্যদিবস বৃহস্পতিবার (৯ নভেম্বর) দেশের প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ (ডিএসই) ও অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জে (সিএসই) সূচক বাড়ার মধ্য দিয়ে লেনদেন চলছে।ডিএসই ও সিএসই সূত্রে এ তথ্য জানা গেছে।বৃহস্পতিবার লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর অর্থাৎ সকাল সাড়ে ১০টায় ডিএসইর সাধারণ সূচক ডিএসইএক্স আগের দিনের চেয়ে ৬ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭৯ পয়েন্টে অবস্থান করে। ডিএসই শরীয়াহ সূচক ১ পয়েন্ট এবং ডিএসই-৩০ সূচক ১ পয়েন্ট বেড়ে যথাক্রমে ১৩৬৩ ও ২১৩০ পয়েন্টে রয়েছে। এ সময়ের মধ্যে লেনদেন হয়েছে ৭৫ কোটি ২৮ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট।বৃহস্পতিবার এ সময়ে লেনদেন হওয়া কোম্পানিগুলোর মধ্যে দাম বেড়েছে ৮২টির, কমেছে ৩৭টির এবং অপরির্বতিত রয়েছে ৮২টি কোম্পানির শেয়ার।বৃহস্পতিবার সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত লেনদেনের শীর্ষে থাকা ১০ কোম্পানি হলো: এমারেল্ড অয়েল, ইয়াকিন পলিমার, দেশবন্ধু পলিমার, সী পার্ল, অলিম্পিক, কেপটেক গ্রামীণ ব্যাংক গ্রোথ ফান্ড, ফুওয়াং ফুড, খুলনা প্রিন্টিং, সেন্ট্রাল ফার্মা ও এপেক্স ফুট।এর আগে আজ লেনদেন শুরুর প্রথম ৫ মিনিটে ডিএসইএক্স সূচক বাড়ে ২ পয়েন্ট। সকাল ১০টা ১০ মিনিটে সূচক আগের অবস্থান থেকে আরও ২ পয়েন্ট বেড়ে যায়। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়। লেনদেন শুরুর ২০ মিনিট পর সকাল ১০টা ২০ মিনিটে সূচক আগের দিনের চেয়ে ৪ পয়েন্ট বেড়ে ৬ হাজার ২৭৮ পয়েন্টে অবস্থান করে।অপরদিকে লেনদেন শুরুর আধা ঘণ্টা পর সকাল সাড়ে ১০টায় চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জের (সিএসই) সিএএসপিআই সূচক ৯ পয়েন্ট বেড়ে ১৮ হাজার ৫৯৮ পয়েন্টে অবস্থান করে। এরপর সূচকের গতি ঊর্ধ্বমুখী দেখা যায়।এদিন সকাল সাড়ে ১০টা পর্যন্ত সিএসইতে লেনদেন হয়েছে ৪০ লাখ টাকার শেয়ার ও মিউচ্যুয়াল ফান্ডের ইউনিট। এ সময়ের ২০টি কোম্পানির দাম বেড়েছে, কমেছে ৪টি এবং অপরিবর্তিত রয়েছে ৯টি কোম্পানি শেয়ারের দর।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।