৫, ৬, ৭ বিপদ সংকেত জারি হলে মানুষকে আশ্রয় কেন্দ্রে নেওয়া শুরু হবে জানিয়ে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা মন্ত্রী বলেন, ‘সিপিপিকে (ঘূর্ণিঝড় প্রস্তুতি কর্মসূচি) সতর্ক বার্তা প্রচারের জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। আমরা সব নির্দেশনা দিয়েছি চট্টগ্রামের যতগুলো উপকূলীয় উপজেলা আছে সেগুলোর আশ্রয় কেন্দ্রগুলো প্রস্তুত করার জন্য বলেছি। আশ্রয় কেন্দ্রে খাওয়ার জন্য আমরা ১৪ টন ড্রাই কেক ও টোস্ট বিস্কিট পাঠিয়ে দিয়েছি। আগামীকালের মধ্যে আরও ২০০ টন চাল চলে যাবে। আরও চট্টগ্রাম ও কক্সবাজার জেলায় ১০ লাখ করে ২০ লাখ টাকা বরাদ্দ দিয়েছি আশ্রয় কেন্দ্রগুলো ব্যবস্থাপনার জন্য। ’
ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী বলেন, আমরা আশা করি জানমালের ক্ষয়ক্ষতি শূন্যের কোঠায় নামিয়ে আনতে পারব। পূর্বাভাস অনুযায়ী ঘূর্ণিঝড়টি আঘাত হানলে রোহিঙ্গাদের বাঁশ, টিন, পলিথিন দিয়ে তৈরি করা বাসস্থান ক্ষয়-ক্ষতির সম্ভাবনা আছে বলেও জানান এনামুর রহমান।