স্পোর্টস ডেস্ক : দেশের ক্রিকেটভক্তদের কাঁদিয়ে না ফেরার দেশে পাড়ি জমিয়েছেন জাতীয় দলের সাবেক ক্রিকেটার মোশাররফ রুবেল। তাকে দাফন করা হয়েছে বনানী কবরস্থানে।কিন্তু এই কবরস্থানে প্রতিটি কবরের স্থায়িত্ব মাত্র দুই বছর। এরপর ওই জায়গায় কবর হবে অন্য কারও। তাই প্রয়াত জীবনসঙ্গীর কবরটি স্থায়ীভাবে পেতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদৃষ্টি কামনা করলেন রুবেলের স্ত্রী চৈতি ফারহানা রুপা। আজ শুক্রবার একমাত্র সন্তান রুশদানকে নিয়ে চৈতি বনানী করবস্থানে এসেছিলেন রুবেলের কবর জিয়ারত করতে। কবর জিয়ারত শেষে তিনি সাংবাদিকদের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই অনুরোধ জানান। বনানী কবরস্থানে স্থায়ীভাবে জায়গা রাখতে হলে প্রায় এক কোটি টাকা প্রয়োজন। কিন্তু তিন বছর ধরে ক্যানসারের বিরুদ্ধে লড়াই করতে করতে প্রয়াত মোশাররফের পরিবার এখন নিঃস্ব প্রায়! সেখানে এক কোটি টাকা কোথায় পাবেন চৈতি? তাই কাঁদতে কাঁদতে সাংবাদিকদের তিনি বলেন, ‘রুবেল তো আসলে আমাদের সবার, তাই না? রুবেল তো দেশের জন্য খেলেছে। এখানে (কবর) স্থায়ী করতে হলে প্রায় এক কোটি টাকা লাগে। আমার কাছে তো এত টাকা নেই। ‘তিনি আরও বলেন, ‘আমি চাই, রুবেলের কবরটা স্থায়ী হোক। রুবেল যেন একটু মাটি পায়। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে আমার একটাই চাওয়া, উনি তো অনেককে অনেক কিছু দেন। তিনি তো আমাদের ক্রিকেটারদের জন্য অনেক কিছু করেন। জীবিত ক্রিকেটারদের জন্য তো ওনার অনেক কিছু… আমার রুবেলের জন্য কি একটু মাটি তিনি দেবেন না? রুবেলের জন্য একটা স্থায়ী ঠিকানা, যাতে আমার ছেলেটা দেখতে পারে। দুই বছর পর আমরা তো পারব না রুবেলকে দেখতে। রুবেল তো কোথাও নেই, শুধু এখানে আছে। ‘দীর্ঘদিন ক্যানসারের সঙ্গে লড়াই করার পর গত ১৯ এপ্রিল সন্ধ্যায় রাজধানীর ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন রুবেল। তার মৃত্যুতে শোকের ছায়া নেমে আসে দেশের ক্রিকেটাঙ্গনে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।