সরকারি প্রাথমিকের শিক্ষকদের জন্য এ কল্যাণ ট্রাস্ট সম্পর্কে তিনি আরো জানান, এতে ২১ সদস্যের একটি ট্রাস্টিবোর্ড থাকবে। সেখানে একজন চেয়ারম্যান থাকবেন। প্রাথমিক শিক্ষা বোর্ডের মহাপরিচালক সেখানে চেয়ারম্যান হিসেবে কাজ করবেন। সদস্য সচিব মহাপরিচালক কর্তৃক নিয়োগ করা একজন শিক্ষক হবেন। তারা তাদের মনোনয়নের তারিখ থেকে তিন বছরের জন্য ওই বোর্ডে থাকতে পারবেন।খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম বলেন, ‘ট্রাস্টের একটি তহবিল থাকবে। ট্রাস্টের নামে বোর্ড কর্তৃক অনুমোদিত কোনো তফসিলি ব্যাংকে এটা রাখা হবে। এখান থেকে ব্যয় নির্বাহ করা হবে। ট্রাস্ট তার আয়-ব্যয়ের হিসাব সংরক্ষণ করবে এবং বার্ষিক বিবরণী প্রস্তুত করবে। বার্ষিক প্রতিবেদন পরবর্তী বছরের ৩০ জুনের মধ্যে সরকারের কাছে জমা দেবে অর্থাৎ প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কাছে। ’
‘তাদের কাজ হবে শিক্ষক ও পোষ্যদের জন্য আর্থিক সাহায্য দেবে। শিক্ষকের স্বামী বা স্ত্রী-সন্তানের শিক্ষা সহায়তার জন্য এককালীন আর্থিক সাহায্য বা বৃত্তি দেবে। শিক্ষকের স্বামী বা স্ত্রী-সন্তানের জন্য বৃত্তিমূলক বা অন্যান্য পেশাগত আর্থিক সহায়তা দেবে। আর চাকরিরত অবস্থায় কোনো শিক্ষকের মৃত্যু হলে সেই শিক্ষকের অপ্রাপ্তবয়স্ক সন্তানের জন্য লেখাপড়ার খরচ ট্রাস্টের তহবিল থেকে নির্বাহ করা হবে। ’