নিউজ ডেস্ক : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির মেয়াদ বাড়াতে পরিবারের পক্ষ থেকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন করা হয়েছে।বিএনপি চেয়ারপারসন সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত সপ্তাহে খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বাড়াতে আবেদন করেছে পরিবার।আবেদনে এবারও বিদেশে চিকিৎসার অনুমতি চাওয়া হয়েছে।এদিকে মন্ত্রণালয় সূত্র জানিয়েছে, খালেদা জিয়ার সাময়িক মুক্তির আবেদন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হয়েছে। আইন মন্ত্রণালয়ের সম্মতি পাওয়ার পর সরকারের সর্বোচ্চ পর্যায়ের অনুমোদন নিয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগ এ বিষয়ে পুনরায় নির্বাহী আদেশ জারি করবে।খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এ পর্যন্ত ৬ মাস করে চারবার খালেদা জিয়ার সাজা স্থগিতের মেয়াদ বৃদ্ধি করা হয়েছে। আগামী ২৪ মার্চ চলতি মেয়াদ শেষ হবে। বর্তমানে তিনি গুলশানের বাসভবন ফিরোজায় চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে রয়েছেন।২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট দুর্নীতির মামলায় পাঁচ বছরের সাজায় কারাজীবন শুরু করেন খালেদা জিয়া। পরে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায়ও তার সাজার রায় হয়। তার বিরুদ্ধে আরও ৩৪টি মামলা রয়েছে।২০২০ সালের ২৫ মার্চ দুই বছর এক মাস সাজা ভোগের পর ‘মানবিক বিবেচনায়’ সরকারের নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি পান বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়া।জানতে চাইলে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের কর্মকর্তা শায়রুল কবির খান বলেন, এটা পরিবারের পক্ষ থেকে করা হয়। সেজন্য আমরা অফিসিয়ালি কিছু বলতে পারছি না।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।