আন্তর্জাতিক ডেস্ক : রাশিয়ার আগ্রাসন ঠেকাতে যুদ্ধ চালিয়ে যাচ্ছে ইউক্রেনের সেনারা। যুদ্ধে বেসামরিক নাগরিকও অংশ নিয়েছে। বিদেশ থেকে ৬৬ হাজার ইউক্রেনীয় দেশে এসে যুদ্ধ করছে বলে তথ্য দিয়েছে কিয়েভ। যুদ্ধে পুরো ইউক্রেন যখন বিধ্বস্ত, তখন রাজধানী কিয়েভের একটি চেকপোস্টে বিয়ে করলেন এক দম্পতি। লেসিয়া ইভাশচেঙ্কো ও ভ্যালেরি ফিলিমোনোভ নামের এই দম্পতি ইউক্রেনের প্রতিরক্ষা বাহিনীর সদস্য। তারাও যুদ্ধে অংশ নিয়েছেন। সেই যুদ্ধে অংশ নিয়েই তারা রোববার (৬ মার্চ) বিয়ে করেন। ওয়াশিংটন পোস্টের প্রতিবেদনে বলা হয়, জীবনে প্রেম ও যুদ্ধ যে এক সঙ্গে চলতে পারে, তাই দেখিয়েছেন এই দম্পতি। যারা কাঁধে রকেট তুলে নিয়েছেন, তারাই যুদ্ধের মাঠে ফুল নিয়ে বিয়ে করছেন। লেসিয়া ইভাশচেঙ্কো ও ভ্যালেরি ফিলিমোনোভের বিয়েতে অতিথি ছিলেন কিয়েভের মেয়র ভিটালি ক্লিতশকো। বিয়ের অনুষ্ঠানে কনের সঙ্গে বুলটপ্রুফ ভেস্ট পরে সেলফি তোলেন তিনি। রাশিয়ার বিরুদ্ধে যুদ্ধের মধ্যে একটি চেকপোস্টের পাশে এই বিয়ের দৃশ্য দেখতে অনেক সাংবাদিককেও আমন্ত্রণ জানানো হয়। মেয়র বলেন, এক সপ্তাহ আগেও লেসিয়া ইভাশচেঙ্কো ও ভ্যালেরি ফিলিমোনোভ ‘সাধারণ মানুষ’ ছিলেন। অস্ত্র চালানোর কোনো পরিকল্পনা তাদের ছিল না। এখন তারা যুদ্ধে আমাদের সঙ্গে অংশ নিয়ে এই শহর রক্ষা করছে। ওই দম্পতি যখন বিয়ের অনুষ্ঠান করছিলেন, তখন কিয়েভের পাশের ছোট শহর ইরপিন থেকে পালানোর সময় মর্টার হামলায় বেশ কয়েকজন নাগরিক নিহত হয়েছেন। রাজধানীজুড়ে দোকানপাট ও ব্যবসাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ করে দেওয়া হয়েছে। রাশিয়ার বিরুদ্ধে এই যুদ্ধে বেসামরিক নাগরিকরা গণহারে যোগ দিয়েছে। তাদের মধ্যে লেসিয়া ইভাশচেঙ্কো ও ভ্যালেরি ফিলিমোনোভও রয়েছেন। ইউক্রেনের সামরিক বাহিনীতে স্বেচ্ছাসেবক হিসেবে টেরিটোরিয়াল ডিফেন্স ফোর্সে যোগ দিয়েছেন তারা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।