নিউজ ডেস্ক : বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা মেনে চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে কর্মীদের নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়নের প্রক্রিয়া শুরু করেছে বেসরকারিখাতের পাঁচটি ব্যাংক। ইতোমধ্যে ব্যাংকগুলোর কর্মীদের বর্তমান থেকে নতুন বেতন-ভাতা কত হবে সেটারও চূড়ান্ত হিসাব করা হয়েছে।যে পাঁচটি ব্যাংক নতুন বেতন-ভাতা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছে, সেগুলো- ইসলামী ব্যাংক, স্যোশাল ইসলামী ব্যাংক, ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক ও ইউনিয়ন ব্যাংক।এ বিষয়ে স্যোশাল ইসলামী ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক জাফর আলম বলেন, ‘আমরা বাংলাদেশ নির্ধারিত নতুন বেতন-ভাতা বাস্তবায়নের সিদ্ধান্ত নিয়েছি, যা চলতি বছরের মার্চ থেকেই কার্যকর হবে’।বাংলাদেশ ব্যাংকের কর্মকর্তারা মনে করছেন, ‘এই ব্যাংকগুলো নতুন বেতন বাস্তবায়নের কাজ শুরু করায় অন্য ব্যাংকগুলোও দ্রুত নতুন বেতন-ভাতা বাস্তবায়নের উদ্যোগ নেবে’।‘দেশে কার্যরত ৪৩টি বেসরকারি ও নয়টি বিদেশি ব্যাংককে বেতন-ভাতাতে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্দেশনা কার্যকর করতে হবে’।বেসরকারি ব্যাংক কর্মীদের নতুন বেতন-ভাতা বাস্তবায়নে চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি জারি করা বাংলাদেশ ব্যাংকের সার্কুলারে বলা হয়েছে, সহকারী ক্যাশ ও জেনারেল কর্মকর্তাদের শিক্ষানবিশকালের বেতন হবে ২৮ হাজার টাকা। শিক্ষানবিশকাল শেষে বেতনের পরিমাণ দাঁড়াবে ৩৯ হাজার টাকায়। এছাড়াও অফিস সহকারী, পরিচ্ছন্নতা কর্মী, বার্তাবাহকদের সর্বনিম্ন বেতন হবে ২৪ হাজার টাকা। চাকরি স্থায়ীকরণ ও বাৎসরিক বেতন বাড়ানোর ক্ষেত্রে দেওয়া যাবে না আমানত সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা।বেসরকারি ব্যাংক মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ অ্যাসোসিয়েশন অব ব্যাংকসের (বিএবি) ও এক্সিম ব্যাংকের চেয়ারম্যান নজরুল ইসলাম মজুমদারের নেতৃত্বে একটি প্রতিনিধি দল ২৪ জানুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নরের সঙ্গে দেখা করে নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়নে বেসরকারি ব্যাংকগুলোকে সময় দেওয়ার আবেদন করেন।পরবর্তীতে ১ ফেব্রুয়ারি বাংলাদেশ ব্যাংক আরেকটি সার্কুলার জারি করে নতুন নির্ধারিত বেতন-ভাতাদি চলতি বছরের ১ মার্চ থেকে কার্যকর হবে এবং পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এ সার্কুলারে বর্ণিত নির্দেশনা বলবৎ থাকবে বলে ব্যাংকগুলোকে জানানো হয়। তবে, কোভিড পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে ব্যাংকগুলোর সার্বিক আর্থিক সক্ষমতা পর্যালোচনায় নতুন বেতন কাঠামো বাস্তবায়নে কিছু দিক-নির্দেশনা দিয়েছে বাংলাদেশ ব্যাংক।সবশেষ ৭ ফেব্রুয়ারি এই বেতন-ভাতা স্থগিত চেয়ে উচ্চ আদালতের দ্বারস্থ হয়েছে ফরহাদ বিন হোসেন নামে একজন বিনিয়োগকারী ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।