আন্তর্জাতিক ডেস্ক : ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু-কাশ্মীরের পুলওয়ামা ও বাদগামে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে পৃথক বন্দুকযুদ্ধে পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি গোষ্ঠী জইশ-ই-মুহাম্মদ (জিইএম) ও লস্কর-এ-তৈয়বার (এলইটি) পাঁচজন নিহত হয়েছেন।শনিবার (২৯ জানুয়ারি) রাতে এই বন্দুকযুদ্ধ হয় বলে জানিয়েছে এনডিটিভিসহ স্থানীয় সংবাদমাধ্যমগুলো।প্রতিবেদনে বলা হয়, পুলওয়ামার নাইরা অঞ্চলে যে বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে তাতে চারজন নিহত হয়েছেন। আর বাদগাম জেলায় নিহত হয়েছেন একজন।এক পুলিশ কর্মকর্তার বরাত দিয়ে গ্রেটার কাশ্মীর জানিয়েছে, নাইরাতে যে চারজন নিহত হয়েছেন তারা জইশ-ই-মুহাম্মদ সংশ্লিষ্ট। যেখানে বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে, সেখান থেকে অস্ত্র ও বিস্ফোরক উদ্ধার করা হয়েছে। আর বাদগামের চারার-ই-শরীফে নিহত ব্যক্তি লস্কর-এ-তৈয়বা সংশ্লিষ্ট।কাশ্মীরের আইজিপি বিজয় কুমার ঘটনার কথা উল্লেখ করে একটি টুইট করেছেন। এটিকে একটি ‘বড় সাফল্য’ বলেও আখ্যায়িত করেছেন তিনি। এদিকে জি নিউজের প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, পুলওয়ামায় নিহতদের মধ্যে শীর্ষ জেইএম কমান্ডার জাহিদ ওয়ানি রয়েছেন। লেতপুরা বিস্ফোরণের ঘটনায় অন্যতম অভিযুক্ত জাহিদ। ওই বিস্ফোরণে ৪০ জন সিআরপিএফ সেনা নিহত হয়। ওই ঘটনার পর থেকে তাকে খুঁজছিল ভারতের পুলিশ।কাশ্মীর উপত্যকায় শুধুমাত্র জানুয়ারি মাসে নিরাপত্তা বাহিনীর সঙ্গে ১১টি বন্দুকযুদ্ধ হয়েছে, যাতে ৮ বিদেশিসহ ২১ জন নিহত হয়েছেন। নিহতদের মধ্যে ৮ জন পাকিস্তানি নাগরিক বলে দাবি করেছেন তিনি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।