নিরাপত্তা বাহিনীর মারধরে আহত এক ব্যক্তি আন্দোলনের সময়ের বর্ণনা দিতে গিয়ে তিনি বলেন, পরিস্থিতি হঠাৎ নিয়ন্ত্রণের বাইরে চলে যায়। গোলাগুলি ও স্টান গ্রেনেডের শব্দে কেঁপে ওঠে চত্বর। আমার পায়ে গুলি লাগে। পা থেকে রক্ত ঝরছিল। আমাকে একটি ট্রাকে করে আলমাতির হাসপাতালে নেওয়া হয়। আমার পায়ের ওপর আরও অনেকে অচেতন হয়ে শুয়ে ছিল।
বিশ্বের অন্যতম বৃহত্তম তেলের ভাণ্ডার রয়েছে কাজাখস্তানে। অথচ দেশটির অধিকাংশ মানুষ সেই সম্পদের ভাগ পায় না। চলতি বছরের জানুয়ারিতে জ্বালানির মূল্যবৃদ্ধির বিরুদ্ধে গণ-আন্দোলনে নামে কাজাখস্তানের মানুষ। সেই আন্দোলন রূপ নেয় সহিংসতায়। সরকারিভাবে বলা হয়েছে, রক্তক্ষয়ী সংঘর্ষে পুলিশ, সেনাসহ ২২৫ জন প্রাণ হারান। গ্রেপ্তার করা হয় ১০ হাজার জনকে।