স্পোর্টস ডেস্ক : টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার টুয়েলভে যাওয়ার লড়াইয়ে ‘বি’ গ্রুপের ম্যাচে পাপুয়া নিউগিনিকে ১৮২ রানের বিশাল লক্ষ্য ছুঁড়ে দিয়েছে বাংলাদেশ। মাহমুদউল্লাহর ৫০ ও সাকিবের ৪৬ রানে ভর করে বিশ্বকাপের এ আসরে নিজেদের সর্বোচ্চ ১৮১ রান সংগ্রহ করে টাইগাররা।বৃহস্পতিবার (২১ অক্টোবর) ওমানের আল আমেরাত ক্রিকেট গ্রাউন্ডে টস জিতে ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশের অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। প্রথমে ব্যাট করতে নেমে শুরুটা রাঙাতে পারেননি নাঈম শেখ। দ্বিতীয় বলে সেসে বাউর হাতে ক্যাচ তুলে শূণ্য রান নিয়েই সাঝঘরে ফেরেন তিনি। ওয়ান রাউন্ডে নেমে দলের হাল ধরেন সাকিব আল হাসান। তাকে সঙ্গ দিয়ে এগিয়ে যাচ্ছিলেন লিটন দাস। কিন্তু মাঠে বেশিক্ষণ থিতু হতে পারলেন না তিনি। ব্যক্তিগত ২৯ রান করে আসাদ ভালার বলে সেসে বাউর হাতে ক্যাচ তুলে উইকেট হারান তিনি।চতুর্থ উইকেটে নেমে বেশিক্ষণ টিকতে পারলেন না মুশফিক। সিমন আতাইয়ের বলে হিরি হিরির হাতে ক্যাচ দিয়ে ব্যক্তিগত ৫ রান করে বিদায় নেন তিনি। লিটন-মুশফিক ব্যর্থ হলেও ব্যাট হাতে লড়ে যাচ্ছিলেন সাকিব। কিন্তু অর্ধশতক পূর্ণ করার ৪ রান আগেই আসাদ ভালার শিকার হন তিনি। ৩ ছয়ে ৩৭ বল খরচায় ৪৬ রান করে বিদায় নেন বাঁহাতি এই ব্যাটার।সাকিবের বিদায়ে দলের হাল ধরেন অধিনায়ক মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। দুর্দান্ত ব্যাটিংয়ে ৩ চার ও ৩ ছয়ে মাত্র ২৭ বলে অর্ধশতক তুলে নেন তিনি। কিন্তু ১৮তম ওভারে ছক্কা মারতে গিয়ে রাবুর বলে সোপারের হাতে ক্যাচ তুলে বিদায় নেন টাইগার অধিনায়ক। একই ওভারের শেষ বলে আতাইয়ের হাতে ক্যাচ দিয়ে ডাক মারেন সোহান। পরের ওভারে ব্যক্তিগত ২১ রান করে মোরেয়ার শিকার হন আফিফ হোসাইন। শেষদিকে ব্যাট করতে নেমে ক্যামিও ইনিংসে বাংলাদেশকে এ আসরের সর্বোচ্চ ১৮১ রান এনে দেন সাইফুদ্দিন। ৬ বলে ১৯ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন তিনি। তার সঙ্গে ২ রান নিয়ে অপরাজিত ছিলেন মাহেদি হাসান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।