নিজস্ব প্রতিবেদক : বাংলা একাডেমির সাবেক পরিচালক, সাংবাদিক, লেখক, গবেষক ও প্রাবন্ধিক ফরহাদ খান মারা গেছেন (ইন্না লিল্লাহি ওয়া ইন্না ইলাহি রাজিউন)।ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় শুক্রবার (০১ অক্টোবর) ভোরে তিনি শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।লেখক ফরহাদ খানের বয়স হয়েছিল ৭৭ বছর। তিনি দুই ছেলেমেয়ে রেখে গেছেন। তার স্ত্রী মারা গেছেন আগেই। বাংলা একাডেমির কর্মকর্তা কাজী জাহিদুল হক গণমাধ্যমকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন। তিনি বলেন, ফরহাদ খান কিছু দিন ধরে ক্যান্সারে ভুগছিলেন। এর মধ্যে তার করোনা সংক্রমণ ধরা পড়ে। গত সপ্তাহে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে ভর্তি করা হয়। কিন্তু চিকিৎসকরা তাকে বাঁচাতে পারেননি। তিনি জানান, শুক্রবার সকাল সাড়ে ১০টায় জানাজা শেষে মিরপুর ১১ নম্বরের জান্নাতুল মাওয়া কবরস্থানে ফরহাদ খানকে দাফন করা হয়।উল্লেখ্য, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলা বিভাগে পড়াশোনা করেন তিনি। ১৯৭০ সালে কুষ্টিয়ার কুমারখালী কলেজে তার কর্মজীবন শুরু। বাংলা একাডেমিতে ফরহাদ খান যোগ দেন ১৯৭৩ সালে। এরপর ভাষা-সাহিত্য, সংস্কৃতি ও পত্রিকা বিভাগে দায়িত্ব পালন করেন তিনি। ২০০২ সালে তিনি পরিচালক হিসেবে অবসরে যান।১৯৮৮ থেকে ১৯৯১ সাল পর্যন্ত ডয়েচে ভেলে বাংলা বিভাগের সম্পাদক হিসেবে কাজ করেন। বাংলাদেশ টেলিভিশনে ‘মোদের গরব মোদের আশা’, ‘আহমান বাংলা’ ও ‘মাতৃভাষা’ অনুষ্ঠান উপস্থাপনা করেছেন তিনি।ফরহাদ খানের প্রকাশিত বইয়ের মধ্যে রয়েছে প্রতীচ্য পুরাণ, বাংলা শব্দের উৎস অভিধান, চিত্র ও বিচিত্র, হারিয়ে যাওয়া হরফের কাহিনী, শব্দের চালচিত্র, নীল বিদ্রোহ, বাঙালির বিবিধ বিলাস।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।