আন্তর্জাতিক ডেস্ক : নদীতে আটকে পড়া হাতিকে বাঁচানোর অভিযানে উদ্ধারকারীদের সঙ্গে গিয়ে প্রাণ হারালেন অরিন্দম দাস নামে এক সাংবাদিক। তার সঙ্গেই ছিলেন চিত্রগ্রাহক প্রভাব সিন্থা।তিনি প্রাণে বাঁচলেও বর্তমানে আশঙ্কাজনক অবস্থায় হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।শুক্রবার (২৪ সেপ্টেম্বর) দুপুরের দিকে ভারতের উড়িষ্যায় কটকের কাছে মুণ্ডলী বাঁধে এ মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে।মহানদী পার হতে গিয়ে আটকে পড়েছিল একটি হাতি। পানির স্রোতে পাড়ে ওঠার ক্ষমতা ছিল না তার। হাতিটি উদ্ধারে রাজ্যের বিপর্যয় মোকাবিলা বাহিনীর একটি উদ্ধারকারী দল আসে। হাতি উদ্ধারের সেই দৃশ্য ক্যামেরা বন্দি করতে সঙ্গে গিয়েছিলেন সাংবাদিক অরিন্দম ও তার সহকর্মী। উদ্ধার কার্যক্রমের একপর্যায়ে হাতির কাছে পৌঁছেও গিয়েছিল তাদের উদ্ধারকারী বোট। ঠিক সেই সময়ই ঘটে এ অঘটন। পানির স্রোতের তোড়ে ব্যারাজের কংক্রিটের ঢাল বেয়েই তলিয়ে যায় অরিন্দমদের বোট। স্রোতের সঙ্গে লড়াই করে ওপরে উঠে আসার অনেক চেষ্টা করেছিলেন তারা। কিন্তু পানির তীব্র স্রোতের কারণেই হাবুডুবু খেতে খেতে জ্ঞান হারিয়ে ফেলেন অরিন্দম। পরে অরিন্দম ও তার সহকর্মীকে উদ্ধার করে কটকের এসসিবি হাসপাতালে নিয়ে যাওয়া হয়েছিল। কিন্তু চিকিৎসকদের প্রাণপণ চেষ্টা সত্ত্বেও বাঁচানো যায়নি তাকে। তার সহকর্মী প্রভাব প্রাণে বাঁচলেও ভর্তি নিবিড় পর্যবেক্ষণ কেন্দ্রে (আইসিইউ)।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।