নিজস্ব প্রতিবেদক : বিধি-নিষেধের মধ্যেই আগামী ১ আগস্ট থেকে রপ্তানিমুখী সব শিল্প-কলকারখানা খুলে দেওয়ার অনুমতি দিয়েছে সরকার। এই অবস্থার মধ্যে ব্যবসায়ী ও অভিনেতা অন্তত জলিল তার পোশাক কারখানায় শ্রমিকদের ১ আগস্ট থেকে যোগ দিতে বলেছেন।‘কেউ যেন অনুপস্থিত না থাকে’র মতো নির্দেশনা দিয়েছেন তিনি।অনন্ত জলিল তার অনন্ত সিআইপি ফেসবুক পেজে লেখেন, ‘এতো দ্বারা এ. জে. আই গ্রুপ ও এ. বি. গ্রুপে কর্মরত সকল কর্মকর্তা এবং শ্রমিক ভাই-বোনদের উদ্দেশ্যে জানানো যাচ্ছে যে, আগামী ১ আগস্ট থেকে আমাদের ফ্যাক্টরি সম্পন্নভাবে খোলা থাকবে। তাই সবাইকে কর্মস্থলে উপস্থিত থাকার জন্য অনুরোধ করা হলো। কেউ যেন অনুপস্থিত না থাকে। ’ এমন পোস্ট দিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ব্যাপক তোপের মুখে পড়েছেন অনন্ত। লকডাউনের মধ্যে স্বল্প নোটিশে কীভাবে শ্রমিকরা কারখানায় আসবেন, তা নিয়ে প্রশ্ন ছুড়ে দেন অনেকে। সমালোচনার মুখে অবশ্য ‘কেউ যেন অনুপস্থিত না থাকে’ বাক্যটি পোস্ট থেকে মুছে ফেলেন অনন্ত।১ আগস্ট থেকে কারখানা খুলে দেওয়ার খবরে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে শ্রমিকরা ঢাকায় আসছেন। এতে স্বাস্থ্যবিধি উপেক্ষা হচ্ছে এবং ঝুঁকি তৈরি হচ্ছে। যা নিয়ে উদ্বেগ দেখা দিয়েছে। সমালোচনা করে অনন্তের পোস্টের কমেন্টে কামরুল হাসান নামের একজন মন্তব্য করেন, ‘অনন্ত সাহেব, কেউ যেন অনুপস্থিত না থাকে’- যে বললেন, আচ্ছা তাদের আসার ব্যাপারে কতটুকু ব্যবস্থা নিয়েছেন? পরিবহণ ব্যবস্থা করেছেন কী?’মোহাম্মদ মিলন বাবু নামের আরেকজন লেখেন, ‘কেউ যেনো অনুপস্থিত না থাকে। তাহলে আপনার কাছে প্রশ্ন যারা বাড়িতে গেছে গণপরিবহন তো বন্ধ। তাহলে তারা আসবে কিভাবে?’কামরুল হাসান মোল্লাহ নামের একজন মন্তব্য করেন, ‘আপনারা গার্মেন্টস খোলার অনুমতি নিলেন কিন্তু লকডাউন শিথিলের ব্যাপারে কোনো কথায় বললেন না। এত এত মানুষ গ্রাম থেকে কেমনে যাবে সেই চিন্তা একবারো করলেন না?’এদিকে জনপ্রশাসন প্রতিমন্ত্রী ফরহাদ হোসেন বলেছেন, যারা শুধু ঢাকায় আছেন তাদের নিয়েই কারখানার কর্মকাণ্ড শুরু করা হবে। যারা ঢাকার বাইরে তারা কেউ চাকরি হারাবেন না। ৫ তারিখের পরে পর্যায়ক্রমে তাদের নিয়ে আসবে, একেবারে না। এক্ষেত্রে কিন্তু ছাঁটাইয়ের কোনো আশঙ্কা নেই।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।