নিজস্ব প্রতিবেদক : নিম্ন আদালতে এ পর্যন্ত করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন ৩২৫ জন বিচারক। এর মধ্যে দুইজন মারা গেছেন।সুস্থ হয়েছেন ২৬৪ জন। বাকিরা চিকিৎসাধীন আছেন। এছাড়া আদালতের কর্মচারী আক্রান্ত হয়েছেন ৬৪০ জন।বৃহস্পতিবার (২৯ জুলাই) এ তথ্য জানিয়েছেন সুপ্রিম কোর্টের মুখপাত্র ও হাইকোর্ট বিভাগের স্পেশাল অফিসার মোহাম্মদ সাইফুর রহমান।মৃত্যুবরণ করা দুই বিচারক হলেন- লালমনিরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) ফেরদৌস আহমেদ এবং ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া আক্তার।এর মধ্যে গত বছরের ২৪ জুন করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে ঢাকার সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ) চিকিৎসাধীন অবস্থায় লালমনিরহাটের নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালের বিচারক (জেলা জজ) ফেরদৌস আহমেদ মৃত্যুবরণ করেছিলেন।ঝালকাঠির সিনিয়র জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট সানিয়া আক্তার চলতি বছরের ২৮ জুলাই বরিশাল শেরেবাংলা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।সাইফুর রহমান জানান, করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব শুরু হওয়ার পর থেকে এ পর্যন্ত (২৮ জুলাই পর্যন্ত) অধস্তন আদালতের মোট ৩২৫ জন বিচারক এবং ৬৪০ জন সহায়ক কর্মচারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়েছেন। করোনা আক্রান্ত বিচারকদের মধ্যে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ২৬৪ জন। দুইজন বিচারক কর্মরত অবস্থায় করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মৃত্যুবরণ করেছেন। করোনা আক্রান্ত সহায়ক কর্মচারীদের মধ্যে এ পর্যন্ত সুস্থ হয়েছেন ৪৮৯ জন এবং ৮ জন মৃত্যুবরণ করেছেন।
এ মুহূর্তে অধস্তন আদালতের ৫৯ জন বিচারক এবং ১৪৩ জন সহায়ক কর্মচারী করোনা ভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে চিকিৎসাধীন আছেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।