সিনেমা দেখা শেষে একদিন পর ধানুশকে একটি ফুলের তোড়া পাঠান ঐশ্বরিয়া। সঙ্গে চিরকুটে লেখা ছিল ‘ভালো কাজ’।
এখান থেকেই যোগাযোগটা বেড়ে যায় দু’জনের। ধানুশ দেখেন তার বোনের বান্ধবী ঐশ্বরিয়া। যে কারণে দেখা-সাক্ষাৎটা একটু বেশিই হতো। সেই গল্প-আড্ডাবাজি দ্রুতই রূপ নেয় প্রেমে।
এরইমধ্যে ধানুশের কয়েকটি সিনেমা সুপারহিট হয়। রাতারাতি তারকা বনে যান তিনি। তখনই ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার প্রেম প্রকাশ্যে আনেন পাপারাজ্জিরা।
এর কিছু দিন পরে দুই পরিবার মিলে বিয়ে দেন ধানুশ-ঐশ্বরিয়ার। ঐশ্বরিয়া একজন নির্মাতা ও গায়িকা। এ দম্পতির যাত্রা ও লিঙ্গা নামে দুই সন্তান রয়েছে।
তামিল চলচ্চিত্রের অন্যতম সেরা তারকা ধানুশ চারবার জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। ৭টি ফিল্মফেয়ার সাউথ পুরস্কার ও ১৩টি সিমা অ্যাওয়ার্ড লাভ করেছেন।