যুক্তরাষ্ট্রের সিলিকন ভ্যালির উদাহরণ দিয়ে পলক বলেন, আমরা সিলিকন ভ্যালিতে কিন্তু এমনটাই দেখি। হয়তো ১০০টা স্টার্টআপের মধ্যে ১০টা সফল হবে, বাকি ৯০টা হবে না। কিন্তু সেই ১০টা স্টার্টআপই সবটুকু পুষিয়ে দিতে পারে। এভাবেই কিন্তু একটা স্টার্টআপ কালচার গড়ে ওঠে। আমাদের দেশে স্টার্টআপ নিয়ে কিন্তু আমরা হয়তো বিগত ১০ বছর ধরে কাজ করে যাচ্ছি। এমন সময়ে ইভ্যালিতে দেশের অন্যতম শীর্ষ শিল্পগোষ্ঠী যমুনা গ্রুপের বিনিয়োগ সত্যিই দারুণ।
বিনিয়োগ করা এবং বিনিয়োগ পাওয়া দুইটি প্রতিষ্ঠানই দেশি উদ্যোগে প্রতিষ্ঠিত হওয়ায় বিষয়টি দেশের প্রযুক্তি খাতেও অবদান রাখবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন আইসিটি প্রতিমন্ত্রী জুনাইদ আহমেদ পলক বলেন, আপনি পাশের দেশ ভারতে দেখেন। টাটা গ্রুপ তাদের ইন্ডাস্ট্রিয়াল ব্যবসা থেকে টাটা কনসালট্যান্ট নামে প্রযুক্তি ব্যবসায় আসে। সেখানকার মাহিন্দ্রা কোম্পানি কিন্তু মাহিন্দ্রা টেক শুরু করে। এভাবে কিন্তু সেখানে প্রযুক্তি খাতের ব্যাপক উন্নয়ন হয়েছে। বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে ইভ্যালির মতো উদ্যোগের পাশে যদি যমুনার মতো বড় বড় ব্যবসায়ী গোষ্ঠীগুলো এগিয়ে আসে, তাহলে সেটা সত্যিই দারুণ ব্যাপার। এতে করে অন্য স্টার্টআপগুলো আরও উৎসাহিত হবে। মঙ্গলবার (২৭ জুলাই) ইভ্যালিতে এক হাজার কোটি টাকা বিনিয়োগের ঘোষণা দেওয়া হয় ইভ্যালি ও যমুনা গ্রুপের পক্ষ থেকে। প্রাথমিকভাবে ২০০ কোটি টাকা এবং ধাপে ধাপে এক হাজার কোটি টাকা ইভ্যালিতে বিনিয়োগ করবে যমুনা।