নিজস্ব প্রতিবেদক : নিহত শ্রমিকদের সারাজীবনের আয়ের সমান ক্ষতিপূরণ, দগ্ধদের বিনাপয়সায় সুচিকিৎসা এবং যাদের কর্মক্ষমতা থাকবে তাদের সারাজীবনের আয়ের অর্ধেক পরিমাণ আর যারা কর্মক্ষমতা হারাবে তাদের সারাজীবনের আয়ের সমপরিমাণ অর্থ ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবি জানিয়েছে জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল (জাসদ)।শুক্রবার (৯ জুলাই) জাসদ সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার এক বিবৃতিতে এ দাবি করেন।নেতারা সেজান জুস কারখানায় অগ্নিকাণ্ডে শিশু শ্রমিকসহ ৫৩ জন শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যুর ঘটনায় শোক ও ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, বছরের পর বছর ধরে শিল্প কারখানায় অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় শত শত শ্রমিকের মর্মান্তিক মৃত্যুর পরও মুনাফালোভী শিল্পকারখানার মালিকদের শিল্পকারখানায় অগ্নিকাণ্ড এড়ানোর জন্য ব্যবস্থা গ্রহণ না করা নিছক গাফিলতির পর্যায়ে পড়ে না। মুনাফালোভী মালিকরা তাদের কারখানাগুলোকে শ্রমিকের শ্রমশোষণ ও মৃত্যুফাঁদ বানিয়ে রেখেছেন। ফলে শিল্পকারখানাগুলোতে অগ্নিকাণ্ডে শ্রমিকের মৃত্যু নিছক দুর্ঘটনা নয় বরং কাঠামোগত হত্যার শামিল।নেতারা সেজান কারখানার মালিককে আইনের আওতায় এনে দৃষ্টান্তমুলক শাস্তি দেওয়ার দাবি এবং নিহত শ্রমিকদের সারাজীবনের আয়ের সমান ক্ষতিপূরণ, দগ্ধদের বিনাপয়সায় সুচিকিৎসা এবং যাদের কর্মক্ষমতা থাকবে তাদের সারাজীবনের আয়ের অর্ধেক পরিমাণ আর যারা কর্মক্ষমতা হারাবে তাদের সারাজীবনের আয়ের সমপরিমাণ অর্থ ক্ষতিপূরণ হিসাবে দেওয়ার দাবি জানান।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।