নিজস্ব প্রতিবেদক : রাজধানীর জুরাইন আলম মার্কেট এলাকায় মেয়ের জামাই আনোয়ার ধারালো অস্ত্র দিয়ে কান কেটে দিয়েছেন শাশুড়ি ফরিদা বেগমের (৪০)। বর্তমানে তিনি ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।সোমবার (২৮ জুন) দুপুর ২টার দিকে জুরাইন আলম মার্কেট আউয়ালের বাড়ির পাশে একটি ভবনের চারতলায় আনোয়ারের ভাড়া বাসায় এ ঘটনা ঘটে।আহত ওই নারী জানান, গত দুই বছর আগে তার মেয়ে শান্তাকে আনোয়ারের সঙ্গে বিয়ে দেন। তারা কিছুদিন ভালো থাকলেও এক বছর আগে থেকে যৌতুকের জন্য প্রায় সময় শান্তাকে মারধর করতো আনোয়ার।সোমবার মারধরের সংবাদ পেয়ে ফরিদা বেগম নারায়ণগঞ্জ থেকে রাজধানীর জুরাইন আলম মার্কেট এলাকায় মেয়ের বাড়িতে যান। পরে তার মেয়ের জামাই আনোয়ারের কাছে জানতে চান তার মেয়েকে কেন মারধর করা হচ্ছে। কথা কাটাকাটির একপর্যায়ে আনোয়ার ক্ষিপ্ত হয়ে ধারালো অস্ত্র দিয়ে তার শাশুড়ির বাম কান কেটে দেন ও পেটের নিচে ছুরিকাঘাত করেন। এ সময় ধারালো অস্ত্রের আঘাতে ফরিদার হাতের তালু ফেটে যায়।ঢাকা মেডিক্যাল পুলিশ ক্যাম্প ইনচার্জ (ইন্সপেক্টর) বাচ্চু মিয়া জানান, মেয়ের জামাইয়ের ছুরিকাঘাতে শাশুড়ি ফরিদা বেগমের বাম কানের অনেক অংশ কেটে পড়ে গেছে। বর্তমানে তিনি হাসপাতালে চিকিৎসাধীন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।