ফরিদুল হক খান বলেন, এসব মডেল মসজিদ এবং সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ইসলামের প্রচার-প্রসারে ভূমিকা রাখার পাশাপাশি সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ ও নারীর প্রতি সহিংসতা রোধ এবং সরকারের উন্নয়ন কার্যক্রম সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে ভূমিকা রাখবে।তিনি বলেন, ধর্মীয় সভা, সমাবেশ, সেমিনার, হজযাত্রীদের প্রশিক্ষণ, হামদ ও নাত কেরাত প্রতিযোগিতা তথা ইসলামিক সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড পরিচালনা, ইসলামিক রিসার্চ, ইমাম-মুয়াজ্জিনদের ট্রেনিং, সামাজিক সমস্যা বাল্যবিয়ে যৌতুক, মাদকসহ নানা ধরনের সামাজিক সমস্যা সমাধানে এ মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র একটি গুরুত্বপূর্ণ প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করবে। সংবাদ সম্মেলনে আরো জানানো হয়েছে, প্রতিটি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক সাংস্কৃতিক কেন্দ্র ৪৩ শতাংশ জায়গার ওপর তিন ক্যাটাগরিতে নির্মাণ করা হবে। জেলা ও সিটি করপোরেশন পর্যায়ে চারতলা, উপজেলা পর্যায়ে তিন তলা, উপকূলীয় এলাকায় চারতলা (যার মধ্যে নিচতলা ফাঁকা) মডেল মসজিদ ও সাংস্কৃতিক কেন্দ্র নির্মাণ করা হচ্ছে।