হবিগঞ্জ প্রতিনিধি : হবিগঞ্জ জেলায় করোনা ভাইরাসের ভ্যাকসিনের মজুদ শেষ হয়ে গেছে। নতুন করে আবার কবে ভ্যাকসিন আসবে- সেই নিশ্চয়তাও দিতে পারছে না জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।এজন্য প্রথম ডোজ গ্রহণ করেছেন কিন্তু দ্বিতীয় ডোজ নিয়ে অনিশ্চয়তায় পড়েছেন সাড়ে ১৭ হাজারেরও বেশি মানুষ।জানা গেছে, জেলা স্বাস্থ্য বিভাগে মজুদ থাকা ৯৭ হাজার ৫৪৫ ডোজ ভ্যাকসিন সোমবার (৩১ মে) শেষ হয়ে গেছে। এই মজুদ থেকে প্রথম ডোজ দেওয়া হয়েছে ৫৭ হাজার ৬৬৮ জনকে। কিন্তু প্রথম ডোজপ্রাপ্তদের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ নিয়েছেন ৩৯ হাজার ৮৭৭ জন। বাকি ১৭ হাজার ৭৫১ জন দ্বিতীয় ডোজের অপেক্ষায়।এদিকে, অপেক্ষমান ১৭ হাজার ৭৫১ জন প্রথম ডোজ নিয়েছেন এস্ট্রাজেনেকার ভ্যাকসিন থেকে। কিন্তু এখন দেশে আসছে ফাইজার ও সিনোভেক বায়োটেক কোম্পানির ভ্যাকসিন। এস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ গ্রহীতারা ভিন্ন কোম্পানীর দ্বিতীয় ডোজ গ্রহণ করতে পারবেন কি না তা এখনও নিশ্চিত না। আবার দেশে টিকা আমদানীর পর হবিগঞ্জে কবে আসবে তাও বলা যাচ্ছে না।অন্যদিকে, প্রথম ডোজ গ্রহণের ১২ সপ্তাহের মধ্যে দ্বিতীয় ডোজ না নিলে ভ্যাকসিনের কার্যকরিতা কমবে জানালেও নতুন করে কবে ভ্যাকসিন আসবে এ বিষয়ে নিশ্চিত না জেলা স্বাস্থ্য বিভাগ।এস্ট্রাজেনেকার প্রথম ডোজ গ্রহীতারা ভিন্ন কোম্পানীর ভ্যাকসিন থেকে দ্বিতীয় ডোজ নিতে পারবেন কি না জানতে চাইলে হবিগঞ্জের ডেপুটি সিভিল সার্জন ডা. মুখলিছুর রহমান উজ্জ্বল বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা এ বিষয়ে এখনও কোনো নির্দেশনা দেয়নি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।