মৌলভীবাজার প্রতিনিধি : মৌলভীবাজারের শ্রীমঙ্গল উপজেলার সীমান্ত এলাকা দিয়ে শুল্ক ফাঁকি দিয়ে আনা প্রায় এক কোটি ২৫ লাখ টাকার ভারতীয় চশমা ও সানগ্লাস আটক করেছে ডিবি পুলিশ। চশমাগুলো সীমান্ত দিয়ে অবৈধভাবে বাংলাদেশে নিয়ে আসে চোরাকারবারির দল।অভিযানের সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাকারবারিরা পালিয়ে যায়। তবে এ সময় পণ্য পরিবহনে গাড়ি চালককে আটক করা হয়েছে।শুক্রবার (৭ মে) বেলা দুইটার দিকে মৌলভীবাজারের পুলিশ সুপারের অফিস প্রাঙ্গণে এক প্রেস ব্রিফিংয়ে এমন তথ্য দেন পুলিশ কর্মকর্তারা। পুলিশের ডিটেক্টিভ ব্রাঞ্চের (ডিবি) অফিসার-ইন-চার্জ (ওসি) বদিউজ্জামানের নেতৃত্বে এ অভিযান পরিচালিত হয়।মৌলভীবাজার সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান জানান, শুক্রবার (৭ মে) ভোর সাড়ে চারটার দিকে গোপন সংবাদের ভিত্তিতে জেলা পুলিশের গোয়েন্দা শাখা শ্রীমঙ্গলের রাজঘাট ইউনিয়নের ভারতীয় সীমান্ত এলাকার বিদ্যাবিলের মংলাম এলাকা থেকে ভারতীয় চশমা ও সানগ্লাস উদ্ধার করে। ২১ বস্তায় ৯৩২ কার্টুনে ১৮ হাজার ৮৫২ পিস চশমা ও গ্লাস রয়েছে।অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও মিডিয়া) হাসান মোহাম্মদ নাছের রিকাবদার বলেন, অভিযানের সময় পুলিশের উপস্থিতি টের পেয়ে চোরাকারবারিরা পালিয়ে যায়। তবে গাড়ি চালককে আটক করা সম্ভব হয়েছে।তিনি বলেন, মনে হচ্ছে গাড়িচালক এ ঘটনায় জড়িত থাকতে পারে। আটক চালক এবং মালামাল কোর্টে চালান দেওয়া হবে। তার আগে এই ঘটনায় মামলা দায়ের করা হবে।প্রেস বিফিংয়ে উপস্থিত ছিলেন অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (অপরাধ ও মিডিয়া) হাসান মোহাম্মদ নাছের রিকাবদার, সদর সার্কেলের অতিরিক্ত পুলিশ সুপার জিয়াউর রহমান, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার (হেডকোয়ার্টার) মুজাহিদুল ইসলাম, ডিআইও-১ মোহাম্মদ আবু তাহের, ডিবি পুলিশের অফিসার-ইন-চার্জ (ওসি) বদিউজ্জামান প্রমুখ।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।