নিজস্ব প্রতিবেদক : বেক্সিমকো ফার্মাসিউটিক্যালসের ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নাজমুল হাসান পাপন বলেছেন, ভারত যে বাংলাদেশের বন্ধু, সেটা এখন বিবেচনা করার সময় এসেছে। মিষ্টি কথায় সব চলবে না।ন্যায্য পাওনা বুঝিয়ে দিতে হবে। সরকার অগ্রিম যে টাকা দিয়েছে, সে অনুযায়ী টিকা দেবে না, তা কোনোভাবে গ্রহণযোগ্য নয়। সরকারের স্পষ্ট ভাষায় বলা উচিত, অগ্রিম টাকা অনুযায়ী টিকা আমাদের দিতে হবে। দেড় কোটি ভ্যাকসিনের টাকা দিয়েছি। সেটা আটকানোর কোনো অধিকার সেরামের নেই।শনিবার (২৪ এপ্রিল) কুর্মিটোলা জেনারেল হাসপাতালে করোনার টিকার দ্বিতীয় ডোজ নেওয়ার পর তিনি সাংবাদিকদের কাছে এ মন্তব্য করেন। বেক্সিমকো ফার্মার এমডি বলেন, কবে নাগাদ টিকা আসবে এটা বলা কঠিন, বলা যাচ্ছে না। তারা বলছে, আমাদের জন্য ৫০ লাখ ডোজ প্রস্তুত করে রেখে দিয়েছে। সরকারের অনুমতি পেলেই পাঠিয়ে দেবে। গত মাসে ৫০ লাখ ডোজ আসার কথা থাকলেও দিয়েছে ২০ লাখ, এ মাসেরটা তারা এখনও দেয়নি।করোনার টিকার বিষয়ে নাজমুল হাসান পাপন বলেন, টাকা নেওয়ার পর টিকা আটকানোর কোনো অধিকার ভারতের সেরাম ইনস্টিটিউটের নেই। দেড় কোটি ডোজ টিকার জন্য অগ্রিম টাকা দেওয়া হয়েছে। টিকা এসেছে ৭০ লাখ ডোজ। এখনও ৮০ লাখ ডোজ টিকা সেরাম ইনস্টিটিউট দেয়নি। সরকারের উচিত এই টিকার জন্য জোরালোভাবে বলা।বাংলাদেশে সেরাম ইনস্টিটিউটের টিকা আনার ব্যাপারে এজেন্টের কাজ করছে বেক্সিমকো ফার্মা।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।
বগুড়া প্রতিনিধি:: বগুড়ায় জেলা কারাগারে ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক শহিদুল ইসলাম রতন মারা গেছেন। তিনি সোমবার দিবাগত রাত ২ টার দিকে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান । শহিদুল ইসলাম রতন শহরের গোদারপাড়া দক্ষিণ পাড়ার মৃত কলিম উদ্দিনের ছেলে এবং বগুড়া পৌরসভার ১৫ নম্বর ওয়ার্ড আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তার মৃত্যুর বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন বগুড়া জেলা কারাগারের সুপার ফারুক আহমেদ। তিনি জানান, শহিদুল ইসলাম রতন আগে থেকে অসুস্থ ছিলেন। তার ডায়াবেটিস, শ্বাসকষ্ট ও হার্টের সমস্যা ছিল। সম্প্রতি কারাগারের মেডিকেল ওয়ার্ডে রাখা ছিল তাকে। গতকাল বিকেলেও তাকে নেবুলাইজার দেয়া হয়েছিল। পরে রাতে ২ টার দিকে মারা যান তিনি।