হবিগঞ্জ জেলা প্রতিনিধি : হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ উপজেলায় পুলিশের সঙ্গে হেফাজতে ইসলামের নেতাকর্মীদের সংঘর্ষ ও পুলিশের দু’টি মোটরসাইকেল আগুনে পুড়িয়ে দেওয়ার ঘটনায় মামলা হয়েছে। মামলায় চার শতাধিক মানুষকে আসামি করা হয়েছে।
সোমবার (২৯ মার্চ) আজমিরীগঞ্জ থানার উপ-পরিদর্শক (এসআই) জয়ন্ত তালুকদার বাদী হয়ে এ মামলা দায়ের করেন। তবে মামলার কোনো আসামিকে এখনও কাউকে গ্রেফতার করা হয়নি।আজমিরীগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. নূরুল ইসলাম জানান, পুলিশ অ্যাসল্ট মামলায় ২৩-২৪ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরও ৪০০-৫০০ জনকে আসামি করা হয়েছে। কোনো নিরপরাধ মানুষ যেন মামলায় হয়রানি না হয়, সেজন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে। অভিযুক্তদের গ্রেফতারের জন্য চেষ্টা চলছে। হেফাজতে ইসলামের ডাকা হরতাল চলাকালে রোববার (২৯ মার্চ) বেলা সাড়ে ১১টায় প্রায় এক হাজার নেতাকর্মী হবিগঞ্জের আজমিরীগঞ্জ-বানিয়াচং সড়কের ঝিংড়ী এলাকায় পিকেটিং করতে আসেন। তারা সড়ক অবরোধ করলে পুলিশ বাধা দেয়। এসময় আন্দোলনকারীরা পুলিশের ওপর হামলা করলে দু’পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়। সংঘর্ষে ওসিসহ ১০ পুলিশ সদস্য এবং হেফাজতে ইসলামের কয়েকজন আহত হন। সংঘর্ষের সময় হেফাজতের কর্মীরা আজমিরীগঞ্জ থানা পুলিশের ব্যবহৃত দু’টি মোটরসাইকেল পুড়িয়ে দেন। এসময় ওসির ব্যবহৃত পিকআপ ভ্যানটিও ভাঙচুর করা হয়।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।