স্পোর্টস ডেস্ক : আইপিএল খেলতে কলকাতা চলে গেছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার সাকিব আল হাসান। অথচ তার এই আইপিএল যাত্রা নিয়ে বহু কাণ্ড হয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডে।কিছুদিন আগে সাকিব মুখ খুলে বোর্ড পরিচালকদের ধুয়ে দিয়েছেন। দেশের ক্রিকেটাঙ্গন যখন অগ্নিগর্ভ, সেই সময়েই শনিবার (২৭ মার্চ) সকাল ৯.৪৫ মিনিটে ইউএস বাংলার ঢাকা-কলকাতা ফ্লাইটে ভারতে গেছেন বিশ্বসেরা অলরাউন্ডার।এর আগে আইপিএল খেলতে সাকিব শ্রীলঙ্কা সফর থেকে ছুটি নিয়েছিলেন। তখন বোর্ড সভাপতি নাজমুল হাসান পাপনসহ একাধিক কর্মকর্তা মিডিয়ার কাছে বারবার বলেছিলেন, সাকিব টেস্ট খেলতে চায় না। এরপর কয়েকদিন আগে এক অনলাইন সংবাদমাধ্যমের লাইভে এসে সাকিব বলেন, তিনি তার চিঠিতে কোথাও এমন কথা লিখেননি। আসন্ন টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের প্রস্তুতির জন্য তার আইপিএল খেলাটা জরুরি। এরপর বোর্ডের অনিয়ম নিয়ে মাশরাফিও মুখ খোলেন।যুক্তরাষ্ট্র থেকে দেশে ফিরে আসেন সাকিব। গতকাল তিনি বাংলাদেশ সফররত ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর সঙ্গেও সাক্ষাত করেন। তবে দেশে থাকা অবস্থায় তার অভিযোগ বিষয়ে একটি টু শব্দও করেননি। মিরপুরে অনুশীলন করলেও মিডিয়ার কারো সঙ্গে কথা বলেননি।আজ তার কলকাতা যাওয়ার খবরও কেউ জানত না। শনিবার সকালে বিসিবির লজিস্টিক সাপোর্ট দেওয়া ওয়াসিম খানকে তিনি হঠাৎ ফোন করে বলেন, ‘এয়ারপোর্টে আসেন, আমি চলে যাচ্ছি। ‘আগামী ১১ এপ্রিল আইপিএলে সাকিবের দল কলকাতা নাইট রাইডার্সের প্রথম ম্যাচ। প্রতিপক্ষ সাকিবের সাবেক দল সানরাইজার্স হায়দরাবাদ। এবারের আইপিএল নিলামে সাকিবকে ৩ কোটি ২০ লাখ রুপিতে দলে নিয়েছে কলকাতা নাইট রাইডার্স। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা ৩ কোটি ৭৪ লাখ টাকা। এই দলে তিনি টানা ৭ বছর খেলেছিলেন। দুই মৌসুম আগে তাকে ছেড়ে দেয় শাহরুখ খানের দল। এরপর সাকিব এক মৌসুম সানরাইজার্স হায়দরাবাদে খেলেছিলেন।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।