বরিশাল: সরকারি ব্রজমোহন কলেজের শিক্ষার্থীদের দাবি মেনে নেওয়ার আশ্বাসে সড়ক অবরোধ প্রত্যাহার করেছেন শিক্ষার্থীরা।বৃহস্পতিবার (২৫ ফেব্রুয়ারি) বেলা ১১ টা থেকে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্ভুক্ত অনার্স চতুর্থ বর্ষের মৌখিক ও ব্যবহারিক পরীক্ষাসহ সব বর্ষের পরীক্ষা নেওয়ার দাবিতে বরিশালে সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ করে বিএম কলেজের শিক্ষার্থীরা।পরে অধ্যক্ষের আশ্বাসে দুপুরে পৌনে ২ টায় সড়ক অবরোধ তুলে নিয়েছে তারা। তবে, তাদের দাবি না মানলে আগামী শনিবার (২৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল দশটা থেকে অবরোধ কর্মসূচি পালন করবে তারা।এরআগে সকাল ১০ টা থেকে কলেজের সামনের সড়কে দফায় দফায় বিক্ষোভ মিছিল করে শিক্ষার্থীরা। শুরুতে কলেজের অধ্যক্ষ ড. গোলাম কিবরিয়া আন্দোলনরত শিক্ষার্থীদের নানা আশ্বাস দিলেও দাবি না আদায় হওয়া পর্যন্ত আন্দোলন চালিয়ে যাওয়ার ঘোষণা দেন শিক্ষার্থীরা।আন্দোলরত শিক্ষার্থীরা জানান, আমরা ২০১৯ সালে চতুর্থ বর্ষের শিক্ষার্থী। করোনার কারণে এমনিতেই আমরা অনেক পিছিয়ে গিয়েছি। আমাদের ব্যবহারিক ও মৌখিক পরীক্ষা না হওয়ায় কোথাও চাকরির জন্য আবেদন করতে পারছি না। তাই আমরা চাই অবিলম্বে আমাদের বাকি পরীক্ষাগুলো নেওয়া হোক। আর তা না হলে আমাদের আন্দোলন চলবে। অনেক পিছিয়ে পরেছি। আর না। আমরা আমাদের সহ অন্য সব বর্ষ ও মাস্টার্সের পরীক্ষা নেওয়ার জন্য দাবি জানাচ্ছি। এর পর দুপুরে পৌনে ২ টায় অধ্যক্ষের আশ্বাসে সড়ক অবরোধ তুলে নেন তারা।এ বিষয়ে বরিশাল মেট্রোপলিটনের সহকারী কমিশনার মো. রাসেল জানান, আলোচনার মাধ্যমে সমাধানের চেষ্টা করা হচ্ছে। ব্রজমোহন কলেেজের অধ্যক্ষ গোলাম কিবরিয়া জানান, বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষকে জানানো হয়েছে এবং পরীক্ষা যাতে নেওয়া হয় সেই বিষয়টি জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়ে জানানো হবে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।