রাজশাহী: ভাবা যায় একটি মুলার ওজনই সাড়ে আট কেজি! হ্যাঁ, এমন ওজনের সবজি যখন হাতের মুঠোয় চলে আসে তখন এই কথা ভাবাই যায়। কারণ বিষয়টি আজব হলেও গুজব নয়।রাজশাহীর বাঘায় অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক হাফিজুর রহমান বুল্লার জমিতে আট কেজি ৫৭ গ্রাম ওজনের এই মুলা পাওয়া গেছে।শনিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) সকালে অবসরপ্রাপ্ত ওই কলেজ শিক্ষক তার জমি থেকে মুলাটি তুলে নিয়ে এসে ওজন করেন। তখন ওই বিশাল আকৃতির মুলাটিকে এক নজর দেখার জন্য উৎসুক জনতার ভিড় উপচে পড়ে।
রাজশাহীর বাঘা উপজেলার আড়ানী ইউনিয়নের সোনাদহ গ্রামের আড়ানী ডিগ্রি কলেজের মনোবিজ্ঞান বিষয়ের অবসরপ্রাপ্ত কলেজ শিক্ষক হাফিজুর রহমান বুল্লা। বলা যায় অনেকটা শখের বসেই তিনি বাড়ির পাশের নিজ জমিতে কিছু মুলার চাষ করেন। অন্যগুলো তুলে এরই মধ্যে খেয়ে নিলেও এই আট কেজি ৫৭ গ্রাম ওজনের একটি মুলা তিনি আলাদাভাবে পরিচর্যা করতে থাকেন।হাফিজুর রহমান বলেন, ছোট থেকে নিজের জমিতে অন্যান্য সবজির আবাদ করেন। তার সঙ্গে মুলার চাষও হয়। গত বছর থেকে বাড়ির পাশে মুলার আবাদ শেষে জমিতে একটি-দুইটি রেখে বিশেষভাবে যত্ন নিয়ে থাকেন। তবে এবারই প্রথম এত বড় মুলা পাওয়া গেছে। আর এত বিশালাকার মুলাও হতে পারে তা জানা ছিল না তার। রাজশাহীর বাঘা উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শফিউল্লাহ সুলতান বলেন, ওই মুলাটির বিষয়ে বিস্তারিত কিছুই জানেন না। তবে কেউ জমিতে বিশেষ পরিচর্যা নিলে এবং ওই জমির বেশি উর্বর ক্ষমতা থাকলে এমন বড় আকারের মুলা হতে পারে।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।