বিনোদন ডেস্ক : ইমন-নীলাঞ্জনের সঙ্গে আয়রাকে নিয়ে সৃজিত-মিথিলা কাগজে কলমে বিয়ে আগেই হয়েছে, বাকি ছিল শুধু আনুষ্ঠানিকতার। সেটাও হলো মঙ্গলবার (০২ ফেব্রুয়ারি) রাতে।সাত পাঁকে বাঁধা পড়েছেন টলিউডের দুই সংগীত তারকা কণ্ঠশিল্পী ইমন চক্রবর্তী ও সংগীত পরিচাক নীলাঞ্জন ঘোষ।তাদের নতুন জীবনে শুভ কামনা জানাতে বিয়ের অনুষ্ঠানে হাজির হয়েছেন তারকা দম্পতি কলকাতার পরিচালক সৃজিত মুখার্জি ও বাংলাদেশের অভিনেত্রী রাফিয়াথ রশিদ মিথিলা। তাদের সঙ্গে ছিল মিথিলার মেয়ে আয়রা। নতুন দম্পতির সঙ্গে ছবি তুলে তা ফেসবুকে প্রকাশ করে অভিনন্দন জানান মিথিলা। টলিউডের একঝাঁক কলাকুশলীদের পাশে মানালি দে ও অভিমুন্যকেও দেখা গেল বিয়ের আসরে।
বিয়ের আসর বসে হাওড়ার বালি বাগিচা রাজবাড়িতে। আয়োজন খুব একটা বড় ছিল না। তবে ইমন-নীলাঞ্জন তাদের ঘনিষ্ঠ অনেককেই নিমন্ত্রণ জানান। নববধূর সাজে মোহময়ী ইমনের ঠোঁটের চেনা হাসির ছোঁয়া যেন লেগেছিল নীলাঞ্জনের মনে। ফ্যাশন ডিজাইনার অভিষেক রায়ের ডিজাইন করা লাল বেনারসি পরেছিলেন ইমন। বিয়ের অনুষ্ঠানের আগের দিন ঘরোয়া আয়োজনে হলুদের পর্ব সারেন ইমন-নীলাঞ্জন। হাতে লাগান মেহেদি। সেদিন বর-কনে দু’জনেই সাদা-হলুদ মিলিয়ে পোশাক পরেন।গত বছরের দুর্গা পূজায় বাগদান হয়েছিল এই জুটির। আংটি বদল করে প্রাথমিক পর্বটা সেরে রেখেছিলেন সেদিন। জানুয়ারির শেষদিন তারা রেজিস্ট্রি ম্যারেজ করেন এবং একে অপরের গলায় মালা পরিয়ে দেন।‘তুমি যাকে ভালোবাসো’ গানটি গেয়ে দারুণ জনপ্রিয়তা পেয়েছেন ইমন। ২০১৭ সালে সেরা সংগীতশিল্পী হিসেবে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারও অর্জন করেন তিনি। অন্যদিক সংগীত পরিচালক হিসেবে নীলাঞ্জন ঘোষের বেশ খ্যাতি রয়েছে। কলকাতার ব্যস্ততম একজন সংগীত পরিচালকদের মধ্যে একজন তিনি।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।