চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের ভারপ্রাপ্ত আবাসিক মেডিক্যাল অফিসার ডা. সোহরাব হোসেন জানান, ডায়রিয়া ও শিশু ওয়ার্ডে গত দু-তিন দিন ধরে রোগীর চাপ বাড়ছে। শীতজনিত রোগে আক্রান্ত হলে চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি হয়। এরপর দিন বুধবার ভোরে হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই দুই নবজাতকের মৃত্যু হয়। তাদের ওজনও তুলনামূলকভাবে কম ছিল।
বুধবার সকাল ৮টা পর্যন্ত সদর হাসপাতালের ডায়রিয়া ওয়ার্ডে ২৩ জন ডায়রিয়া রোগী ভর্তি ছিল। এরমধ্যে ১৭ জনই শিশু। শিশু ওয়ার্ডে ভর্তি ছিল ২৭ জন। এদের বেশিরভাগই শীতজনিত রোগে আক্রান্ত।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) সামাদুল হক জানান, চলতি শীত মৌসুমে কয়েকদিন ধরে তাপমাত্রা ৭-১০ ডিগ্রী সেলসিয়াসের মধ্যে উঠানামা করেছে। বুধবার চুয়াডাঙ্গায় সর্বনিন্ম তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়ায় বলেও জানান তিনি।