খসড়ায় দেখা যায়, প্লেজিয়ারিজমের সংজ্ঞা নির্ধারণের পাশাপাশি শিক্ষক-শিক্ষার্থী সবার অপরাধের ধরণ অনুযায়ী রাখা হয়েছে শাস্তির মাত্রা। এতে ২০ শতাংশ পর্যন্ত জালিয়াতিতে কোনো শাস্তি নেই। এরপর ৪০ শতাংশ পর্যন্ত সংশোধনের সুযোগ মিলবে। তবে, এর বেশি জালিয়াতিতে মৃদু শাস্তির বিধান রাখা হয়েছে। আর ৬০ শতাংশের বেশি হলে, শিক্ষার্থীর ক্ষেত্রে ২ বছরের জন্য গবেষণাপত্র আটকে দেয়ার কথা বলা হয়েছে। আর শিক্ষকদের অব্যাহতি বা পদাবনতির সুপারিশ রয়েছে।উপ-উপাচার্য আরও জানান, শাস্তির বিষয়টি ঠিক রেখে ধারণাগত জায়গায় কিছু পরিবর্তন আসতে পারে চূড়ান্ত নীতিমালায়।