ইমরান খান বলেন, আমাদের ইশতেহারের দিকে ভালো করে তাকালেই দেখা যায় এর বিদেশনীতির পুরোটাই তেহরিক-ই-ইনসাফেরই।ইমরান আরও বলেন, নওয়াজ শরীফ ও জারদারি ক্ষমতা ছাড়ার পর বিদেশনীতিতে সামরিক হস্তক্ষেপের অভিযোগ তোলেন। তারা বলেন যে তারা ভারতের সাথে বন্ধুত্ব করতে চেয়েছিলেন কিন্তু সেনাবাহিনী তা চায়নি। তবে তাদের ইশতেহার পড়ে এটা মনে হওয়া দরকার যে তাদের চেষ্টা আসলে ছিল।
এ বিষয়ে কথা বলার সময় তিনি আফগান শান্তি আলোচনার প্রসঙ্গও টানেন। তিনি বলেন যে, তিনি মুসলিম দেশগুলোকে একত্রিত করার বিষয়ে কথা বলেছেন ঠিকই কিন্তু ইসলামিক দেশগুলোর পারস্পরিক ইস্যুতে কোনো পক্ষ নেননি।