মাদারীপুর জেলা প্রতিনিধি: গত সাড়ে ১৫ বছর এ জাতি জিম্মি দশায় ছিল মানুষ খুন হয়েছে, গুম হয়েছে, মানুষের ইজ্জত নষ্ট হয়েছে, সম্পদ লুণ্ঠন হয়েছে,দেশের টাকা বিদেশে পাচার করা হয়েছে, কারা করেছে? আমার দেশের কৃষক শ্রমিক তারা করেছে?করেছেন যারা উঁচু তলায় থাকেন তারা। যারা করেছেন তাদের মানুষ শাসক বানায়নি তারা নিজে নিজেই শাসক হয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়েত ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। সোমবার(২ নভেম্বর) রাত ৭ টায় মাদারীপুর সদর উপজেলার মস্তফাপুর বাসস্টান্ডে এক পথসভায় তিনি মন্তব্য করেন।
জামায়াতে আমির আরো বলেন, ইসলামের দৃষ্টিতে যদি দেশ গড়তে পারি তাহলে আর এদেশে কেউ ঘুষ খেতে সাহস করবে না, দুর্নীতি করবে না, মা বোনদের ইজ্জত নষ্ট করবে না এবং মানুষের মধ্যে কোন বৈষম্য থাকবে না, বিচারকের আসনে বসে কেউ ঘুষ খাবে না, মানুষ ন্যায় বিচার পাবে, যদি ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠিত হয় তাহলে সেই সমাজে আল্লাহর রহমত বর্ষণ হয়। আর যেই সমাজের মানুষ ন্যায় বিচার থেকে বঞ্চিত থাকে অথবা মানুষ অন্যায়কে নীরবে হজম করে সেই সমাজ থেকে আল্লাহ তা’আলা তাঁর রহমত উঠাই নেয়।
তিনি আরো বলেন, আমি আর ডামি মিলে যে সংসদ হয়েছিল ইলেকশনের সময় যারা ক্যান্ডিডেট হয় তাদের সম্পদের বিবরণ দিতে হয় ১৪ সালে যে সম্পদ ছিল ২০১৮ সালে দেখা গেল সেই সম্পদের ২০ গুণ বেড়ে গেছে আয়ের উৎস হিসেবে দেখানো হলো মাছের চাষ। খোঁজ নিয়ে দেখা গেল কোথায় একটি পুকুরও নেই তার মাছের।
এ সময় উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর মাদারীপুর জেলা শাখার আমির মাওলানা মোখলেসুর রহমান, সাবেক জেলা আমির আবদুস সোবাহান, সেক্রেটারি হাফেজ এনায়েত হোসেন, সহকারী সেক্রেটারি অ্যাডভোকেট মিজানুর রহমান, সদর উপজেলা আমির মাওলানা হুমায়ুন কবির, সেক্রেটারি মাওলানা মনিরুজ্জামান, পৌর আমির মাওলানা আলমগীর হোসেন, পৌর নায়েবে আমির আঃ রহিম মোল্লা, সেক্রেটারি মাওলানা নজরুল ইসলাম, জেলা ছাত্র শিবির সভাপতি সাইফ হাসানসহ অনেকেই।
আল-ইমরান, বগুড়া: গত ২ জুলাই দিবাগত রাতে বগুড়া সদর থানায় অভিযোগ দায়ের করেন মামলার বাদী হারুন-উর রশিদ। তিনি মামলায় উল্লেখ করেন কিছুদিন পূর্বে ঢাকা জেলায় বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের সামনে মোবাইল নম্বর ০১৭৬৭-৯৮৩২৩৭ ব্যবহারকারী ব্যাক্তির সাথে মামলার সাক্ষী দ্বয়ের পরিচয় হয়। সে সময়ে আলাপচারিতার এক পর্যায়ে উক্ত মোবাইল নম্বর ধারী ব্যাক্তি নিজেকে বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের চাচাতো ভাই পরিচয় দিয়ে তার নাম ব্যারিস্টার শামীম রহমান বলে জানায়। সে বেশির ভাগ সময়ে ঢাকায় অবস্থান করে বলেও জানায়। সে কেন্দ্রের সিনিয়র নেতৃবৃন্দের সহিত যোগাযোগ করে ভালো পদ-পদবী দিতে পারবে বলে তাদের আশ্বস্ত করে।