আব্দুল হামিদ সন্দ্বীপ:: কুলছুমা বেগম স্বাস্থ্য কর্মি প্রতিমাসের বেতনের একটি অংশ সঞ্চয় করে ন্যাশনাল ব্যাংক সন্দ্বীপ শাখায়, জমি কেনার কথা দিয়ে রেজিষ্ট্রি করাতে দ্রুত টাকার প্রয়েজন গত এক সাপ্তাহ ঘুরছেন ব্যাংকে জমি কিনা বাবদ ৬ লক্ষ টাকা পরিষোদের জন্য এসে পেয়েছেন মাত্র ১০ হাজার টাকা, শামীম রবিবার কালাপানিয়া ১ নং ওয়ার্ড থেকে এসে ৩২ হাজার টাকার জন্য ঘুরিছেন টাকা না পেয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন বলে অভিযোগ করেন, জাহানারা বেগম রহমতপুর থেকে এক লক্ষ টাকার জন্য ৩ দিন ঘুরে ১০ টাকা পেয়েছেন, আবদুল বাতেন মুছাপুর ১ নং ওয়ার্ডে ২ লক্ষ টাকার জন্য ৪ দিন ঘুরে ৩০ হাজার টাকা পেয়েছেন , তাকে ব্যাংক থেকে বলা হয় বৃহস্পতিবার যারা টাকা নিছেন তারা আজ টাকা পাবেন না, জামশেদ হারামিয়া থেকে ১৭ লক্ষ টাকা জমা রেখে বৃহস্পতিবার ১০ হাজার টাকা হাজার পেয়েছেন, জিহাদ পৌরসভা ৭ নং থেকে ৬৪ হাজার টাকার চেক নিয়ে আসার পর তাকে ১০ হাজার টাকা ও দিচ্ছে না বলে তিনি অভিযোগ করেন তিনি, ফারভীন হরিশপুর ৪ নং ওয়ার্ড থেকে ৩ দিন আসার পর ও রবিবার ১০ হাজার টাকা দিচ্ছে না বলে অভিযোগ করেন, ইসলাম গাছুয়া ৬ নং ওয়ার্ড থেকে ৩ দিনে এসে ও ২ লাখ টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেন, মোঃ কাউছার আমানউল্ল্যাহ ৬ নং ওয়ার্ড থেকে ১৯ হাজার টাকার চেক নিয়ে তিন দিন পরে ১০ হাজার টাকা পেয়েছেন, কামাল উদ্দিন ৪০ হাজার টাকার জন্য কালাপানিয়া ২ নং ওয়ার্ড ৩ দিন এসে ১০ টাকা পাননি বলে অভিযোগ করেন । সাইফুল কাছিয়াপাড় থেকে ৩ দিন এসে ১০ হাজার টাকা পেয়েছেন বলে অভিযোগ করেন।
কুলছুমা বেগম পৌরসভা ৭ নং ওয়ার্ড থেকে বৃহস্পতিবার ১০ হাজার টাকা নিয়েছেন বিধায় আজ সোমবার টাকা দেয় নি বলে অভিযোগ করেন। বিবি ফাতেমা রহমতপুর থেকে ৩ দিন এসে লাইনে দাড়িয়ে কোন টাকা পান নি বলে অভিযোগ করেন।
নাছিমা মগধরা ৩ নং ওয়ার্ড থেকে ৩ মাস পরে এসে ১০ হাজার টাকা পেয়েছেন। পশ্চিম বাউরিয়া নিলুফা বেগম ৫ লক্ষ টাকার চেক এনে ৩ ঘন্টা ঘুরাঘুরি করে টাকা না পেয়ে বাড়ি ফিরে গেছেন।
উপরোক্ত অভিযোগ গুলো রবিবার ও সোমবার ব্যাংকে প্রবেশ করে বিভিন্ন অভিযোগ করেন, এবং সকাল থেকে দেখা যায় ব্যাংকের সামনে পিছনে ও ক্যাশ কাউন্টারের সামনে শত শত গ্রাহক টাকার জন্য দাড়িয়ে রয়েছেন। ব্যাংকে রবিবার ও সোমবার ব্যাবস্হাপক অনুপস্থিত রয়েছেন।এ বিষয়ে ন্যাশনাল ব্যাংক সন্দ্বীপ শাখার ব্যাবস্হাপকের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার মোবাইল বন্ধ পাওয়া যায়