অন্যান্য আসামিরা হলেন- ব্যবসায়ী নেতা আতিক উল্লাহ খোকন, বুড়িচংয়ের সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান সাজ্জাদ হোসেন স্বপন, ব্রাহ্মণপাড়ার সাবেক উপজেলা চেয়ারম্যান মেহরাব হোসেন অপি, সদর উপজেলার সাবেক ভাইস চেয়ারম্যান আহমেদ নিয়াজ পাভেল, সিটি কাউন্সিলর, ইউনিয়ন চেয়ারম্যান ও আওয়ামী লীগসহ অঙ্গ সংগঠনের নেতাকর্মীরা।
মামলায় অভিযোগ করা হয়, তিন শতাধিক আসামি আগ্নেয়াস্ত্র, বিস্ফোরক দ্রব্য, দা, ছেনি নিয়ে বাদী ও অন্যান্য কোটা সংস্কার আন্দোলনকারীদের ওপর ১ নম্বর ও ২ নম্বর আসামির নির্দেশে ৩ নম্বর আসামির নেতৃত্বে হামলা করে। তারা বৃষ্টির মতো ককটেল ও গুলি ছোড়ে। আসামিরা ছাত্রজনতাকে ক্যান্টনমেন্ট পর্যন্ত তাড়া করে নিয়ে যায়। ৩৩ নম্বর ও ৩৪ নম্বর আসামি তাদের লাইসেন্সকৃত পিস্তল ও শটগান নিয়ে নিরীহ ছাত্রছাত্রীদের ওপর গুলি করে। বাদীর মাথায় গুলি লাগলে তিনি রাস্তায় লুুটিয়ে পড়েন। তখন ১২ নম্বর আসামি তাকে বুকে ও মাথায় কয়েকটি আঘাত করেন।