ইসি কর্মকর্তারা জানান, ছাত্র আন্দোলনের সময় বিভিন্ন অফিসে ইসির পাঁচটি গাড়ি পুড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। গুঞ্জন ওঠে নির্বাচন ভবনেও হামলা হতে পারে। সেই ভয়ে কর্মকর্তারা ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা পদত্যাগ করে দেশ ছেড়ে যাওয়ার কয়েকদিন পর পর্যন্ত ঠিকমত অফিস করেননি। নির্বাচন কমিশনাররাও অফিস করেননি।বর্তমানে বিভিন্ন দলের নেতাকর্মীরা নিবন্ধন পাওয়ার দাবি নিয়ে নির্বাচন ভবনে আসছেন। সোমবার একটি দলের নেতাকর্মীরা নির্বাচন ভবনে ইসি সচিবের দপ্তরে হট্টগোল করেন। মঙ্গলবারও পাঁচটি দলের নেতাকর্মীরা ভেতরে প্রবেশের চেষ্টা করেন। এতে ভীত হয়ে পড়েন অনেকে।
কর্মকর্তারা বলছেন, নির্বাচন কমিশন কি পয়েন্ট ইনফ্রাস্ট্রাকচার (কেপিআই) হওয়ায় নিরাপত্তা জোরদার করতেই হবে। কেউ কোনো ফাঁকে এসে কোনো অপকর্ম করলে যেন সহজে চিহ্নিত করা যায়, তাই এই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।