স্বর্ণার বাবা পরেন্দ্র দাস জানান, দীর্ঘদিন ধরে ভারতের ত্রিপুরায় তার বড় ছেলে থাকে। তাকে দেখতে স্বর্ণা ও তার মা রোববার (১ সেপ্টেম্বর) রাতে স্থানীয় দুই দালালের সহযোগিতায় লালারচক সীমান্ত দিয়ে চোরাইপথে ভারতে যাওয়ার চেষ্টা করে। রাত ৯টার দিকে ভারতের কাঁটাতারের বেড়ার কাছে পৌঁছালে বিএসএফ তাদের লক্ষ্য করে গুলি চালায়। স্বর্ণা ঘটনাস্থলে মারা গেলেও ভাগ্যক্রমে স্বর্ণার মা বেঁচে যায়।
তিনি আরও জানান, সোমবার রাতে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একটি দল বাড়িতে এসে খবরটি জানায়। স্বর্ণার মরদেহ বিএসএফ নিয়ে গেছে।বাংলাদেশি কিশোরীর মরদেহ হস্তান্তরের ব্যাপারে জানতে চাওয়া হলে কুলাউড়া থানার ওসি বিনয় জানান, বিষয়টি সম্পূর্ণ আইনি প্রক্রিয়াধীন। দুদেশের মধ্যকার বৈঠক ও প্রচলিত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভরশীল।