শনিবার বেলা সাড়ে ১১টার দিকে সিলেটের তামাবিল ইমিগ্রেশন চেকপোস্ট দিয়ে তার মরদেহ ফেরত পাঠানো হয়। নিহত পান্নার ভাতিজা নাবিল খান মরদেহ গ্রহণ করেন।
এর আগে স্বজনদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ইসহাকের মরদেহ বাংলাদেশে পাঠাতে ভারত সরকারকে অনুরোধ করে পররাষ্ট্র মন্ত্রাণালয়।
নানা প্রক্রিয়া অনুসরণ শেষে আজ মেঘালয় পুলিশ ইসহাকের মরদেহ তামাবিল পুলিশের কাছে হস্তান্তর করে। মরদেহ হস্তান্তরের সময় নিহত ইসহাকের পরিবারের সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
এছাড়া উপজেলা প্রশাসন, পুলিশ, বর্ডার গার্ড বাংলাদেশ (বিজিবি), তামাবিল ইমিগ্রেশন পুলিশ ও ভারতীয় বিএসএফ এবং মেঘালয় রাজ্যের ওয়েস্ট জৈন্তিয়া হিলস জেলার ডাউকি থানা পুলিশ সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
উল্লেখ্য, ২৪ আগস্ট রাতে কানাইঘাটের ডোনা সীমান্ত দিয়ে ভারতে পালানোর সময় প্রাণ হারান ইসহাক। ২৬ আগস্ট ভারতের অভ্যন্তরে অর্ধগলিত মরদেহ উদ্ধার করে উমকিয়াং থানা পুলিশ।